আমি ব্যাক্তিগতভাবে দুই নেত্রীর কোন জনেরই ভক্ত না। কিন্তু তারপরও উনাদেরকে কেউ গালি দিলে গায়ে লাগে। যত কিছুই হোক দুই জন আমার “দেশের” প্রধানমন্ত্রী বিরোদলীয় নেত্রী। প্রধানমন্ত্রী বিরোধীদলীয় নেত্রী গালি খেয়ে বেড়াচ্ছে এটা আমার জন্য ভালো কিছু না। আপনি বলতে পারেন, ‘তাইলে কি আমরা উনাদের সমালোচনা করবো না!? অবশ্যই করবেন, ক্যাজুয়াল ল্যাংগুয়েজে করেন। কিন্তু উনাদের নামে আপনি স্ল্যাং করতে পারেননা! অশ্লীল গালাগালি আর সমালোচনা এক জিনিস না।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারের সময় উনাকে যেভাবে টানাহেছড়া করা হয়েছে ঐটা আমার জন্য চরম বিব্রতকর। পুলিশ আর্মি উনার সাথে এরকম ব্যাবহারের সাহস কোথায় পায়? তারা কোন ছার ? শেখ হাসিনা আমার দেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। ব্যাক্তি শেখ হাসিনা নয়, উনার চেয়ারটাই বড়। আবার এখন কিছু লোক খালেদা জিয়াকে ম্যানশন করার সময় কত অশ্রাব্য ভাষায় মেনশন করা যায় তার প্রতিযোগিতায় নামছে! আপনার নিজের মানসিকতাই বিকৃত, আপনি কিভাবে আরেকজনের কাছ থেকে ভালোটা আশা করেন ?
ঠিক এই পয়েন্টে এসে আপনি আপনার একমাত্র ঢালটা বাড়াইয়া ধরবেন। বলবেন “আমি সুশীলগিরি চোদাইনা, আমি আমার মত প্রতিবাদ করে যাবো, তাতে কার কি?” আপনাদের প্রব্লেম হইতেছে কোনটা সুশীলগিরি আর কোনটা ক্রাইম সেটার পার্থক্যটা না ধরতে পারা। সমালোচনা অবশ্যই করতে হবে, কিন্তু গালিগালাজ না। আপনি সুশিলইজমের ধার ধারতে হবে এরকম কথা কেউ কখনো বলে নাই। কিন্তু ক্রাইমের অধিকার আপনার নাই।
সংসদীয় গনতন্ত্রে সাধারণত অপরাধ না প্রমাণিত হওয়া পর্যন্ত বিরোধদলীয় প্রধানকে গ্রেপ্তার করা হয় না। কিন্তু কোথাও এরকম কোনো আইন লিখা আছে তা না, তবুও এটা অলিখিত আইন। ইটস আনাফিশিয়াল বাট দেটস অফিশিয়াল। উনাদের চেয়ারের প্রতি সম্মান দেখিয়েই কাজটা করা হয়। আপনার সংসদের মত আপনিও সম্মান দেখাতে শিখুন। রেসপেক্ট, বি রেসপেক্টেড।
পোস্টের বক্তব্য সমর্থন
পোস্টের বক্তব্য সমর্থন করলাম।শুধু কথার কথা নয়,সব ক্ষেত্রে এর প্রয়োগ দেখতে চাই।নিজেকে দিয়ে শুরু করুণ,কথা দিচ্ছি অন্তত আমি আপনাকে অনুসরন করব।
আমি অনেক আগেই নিজেকে দিয়ে
আমি অনেক আগেই নিজেকে দিয়ে শুরু করছি। যাই হোক সবাই এই প্র্যাকটিসটা করলে ভালো।
উত্তম পোস্ট… ধন্যবাদ.
উত্তম পোস্ট… ধন্যবাদ.
প্র্যাকটিসটা করলেই ভালো। ভালো
প্র্যাকটিসটা করলেই ভালো। ভালো থাইকেন :ফুল:
গালি নয় যুক্তিই হোক আমাদের
গালি নয় যুক্তিই হোক আমাদের হাতিয়ার।প্রয়োজনে স্যাটায়ার হতে পারে।
ধন্যবাদ।
স্যাটায়ার কার্টুন এসবের
স্যাটায়ার কার্টুন এসবের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপীই প্রেসিডেন্ট প্রধানমন্ত্রীদের সমালোচনা করা হয়। নিন্মমানের অশ্লীল গালাগালিটা বিশ্রী লাগে।
টিউন ভাই, এরূপ লেখার আহবান
টিউন ভাই, এরূপ লেখার আহবান জানিয়ে আমি একটি পোস্ট লিখেছিলাম। আপনার লেখার জন্য আবারও ধন্যবাদ জানাই………..
ওহঃ… আমি মনে হয় পড়ি নাই।
ওহঃ… আমি মনে হয় পড়ি নাই। আসলে সবাই খালি আহবান জানায়। উনারা দেশবাসীর প্রতি আহবান জানান, আমরা ব্লগবাসীর প্রতি আহবান জানাই। আল্টিমেটলি চেঞ্জটা নিজের কাছ থেইকাই শুরু হয় 😀 এজন্য আমি একলা চলো নীতি নিছি।
আমিও আপনার সাথে একমত।
আমিও আপনার সাথে একমত। গালাগালি কখনও প্রতিবাদের ভাষা হতে পারে না। তবে রাজাকারদের/প্রমাণিত ছাগুদের ক্ষেত্রে আমি নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারিনা। :ভেংচি: :আমারকুনোদোষনাই:
ছাগুদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম
ছাগুদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম প্রজোজ্য হওয়ার দরকারও নাই। কারণ তারা বহিরাগত । আর প্রধানমন্ত্রী এবং বিরোধীদলীয় নেত্রী আমার দেশকে রিপ্রেজেন্ট করে
৯০ ভাগ সহমত, তবে ছাগু ও তার
৯০ ভাগ সহমত, তবে ছাগু ও তার সমর্থকদের জন্য ভাই যে কোনমানের গালাগালি চলতেই পারে তবে প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধীদলের প্রধান কেউ বুঝতে হবে যেমন কর্ম তেমন ফল।
ছাগুরা এই দেশের কেউ না।
ছাগুরা এই দেশের কেউ না। তাদেরকে গালাগালিতে আপত্তি নাই । তবে প্রধানমন্ত্রী আর বিরোধীদলীয় প্রধানকে গালি দিচ্ছে এইটা দেখতে ভালো লাগেনা। শত হোক তারা আমাদের দেশকেই রিপ্রেজেন্ট করে
সহমত। গালাগালি কখনই
:থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
সহমত। গালাগালি কখনই প্রতিবাদের ভাষা হতে পারেনা। কিছু কিছু ব্লগেও দেখা যায় গালাগালিকে শিল্পের পর্যায়ে নিয়ে যেতে। আমরা ইস্টিশনকে গালাগালিমুক্ত ব্লগ হিসাবে দেখতে চাই।
দুলাল ভাইয়ার কমেন্টের সাথে
দুলাল ভাইয়ার কমেন্টের সাথে একমত।ইস্টিশনকে গালাগালি মুক্ত দেখতে চাই। তাই আমাদের সকলকে এগিয়ে আস্তে হবে।ধন্যবাদ ভাইয়া
ব্যাপার হচ্ছে কেউ গালাগালি
ব্যাপার হচ্ছে কেউ গালাগালি করতে চাইলে আমরা তাকে বাধা দিতে পারবোনা। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী ও বিরোধদলীয় প্রধানের সমালোচনা করতে গিয়ে গালাগালি করাটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হওয়া উচিত ।
পোস্টের সাথে সহমত।ধন্যবাদ
পোস্টের সাথে সহমত।ধন্যবাদ আপনাকে এরূপ একটি ইতিবাচক দিক সকলের সামনে তুলে ধরার জন্য।
ধন্যবাদ। ভালো থাইকেন
ধন্যবাদ। ভালো থাইকেন :ফুল:
শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রী বা
শুধুমাত্র প্রধানমন্ত্রী বা বিরোধীদলীয় নেত্রী বলে নয়, আমরা আমাদের অপছন্দের যে কোন ব্যাক্তিত্বকেই গালি দিতে পছন্দ করি, অথচ এটা ভাবিনা যে আমাদের পছন্দ অপছন্দ সার্বজনীন নয়।
আমাদের যুক্তিবোধ একটু দূর্বল হলেই গালি শুরু হয়ে যায়। সম্মান আমরা তখনই দিতে পারব যখন নিজের ভিতর কার্টেসিবোধ আসবে।
কার্টেসি বিগেটস কার্টেসি 😀 😀
অথচ এইটারে আমরা শিল্প বানাইয়া
অথচ এইটারে আমরা শিল্প বানাইয়া ফেলছি ! আমরা একেকজন মহান গালি শিল্পী !
কয়েকজন ইতোমধ্যে গালির স্কুলের
কয়েকজন ইতোমধ্যে গালির স্কুলের হেড মাস্টার পদও লাভ করছে !!
কয়েকজন আবার হেডমাস্টার পদ
কয়েকজন আবার হেডমাস্টার পদ থেকে অবসরেও চলে গেছে
গালি হলো, জামাতি-গোলাবি
গালি হলো, জামাতি-গোলাবি বেগমের দলের কাজ। কারণ তাদের অশিক্ষিত, অর্ধশিক্ষিত, স্বল্প শিক্ষিত, মূর্খ ইত্যাদি ধরণের কর্মী নিয়ে কারবার। আমরা ব্লগাররা তাদের গালির জবাব দিব মায়ের ভাষার চোরা গলি দিয়ে! তারা বুঝতেই পারবেনা গালি দিলাম না প্রশংসা করলাম! বুঝে উঠার আগেই আমাদের কর্ম সাবাড়…. সুতরাং আর নয় গালাগালি শুধুই কলমের তথা কি-বোর্ডের যুদ্ধ…. অবশেষে সময়োপযোগি পোস্টের জন্য আবারও ধন্যবাদ….
আপনের কমেন্টও চরম কৈছেন
আপনের কমেন্টও চরম কৈছেন 😀