আমার বিবেচনায় সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মহাবিজ্ঞানীর নাম- নবী হযরত মুহাম্মাদ!
তার আবিষ্কারের ফর্দ লিখে শেষ করা যাবে না। নিচে গুরুত্ত্বপূর্ণ কয়েকটা দিলেমঃ
১. বোরাক-রফরফঃ এটি একটি বিশেষ মহাকাশ যান, যাতে চড়ে কয়েক ন্যানো সেকেন্ডের ভেতর মহাকাশ পরিভ্রমণ করা যায়। শবে মেরাজের রাতে এক বিশেষ মুহূর্তে মুহাম্মাদ উম্মে হানির বিছানায় এই মহাকাশযান আবিষ্কার করেন।
২. উটের মূত্রঃ উটের মূত্রে বিশেষ এন্টিবোয়াটিক আছে, যা নানা রকম বালা-মুসিবৎ দূর করে। মুহাম্মাদ মরুভুমিতে পিপাসিত হইয়া উটের মূত্র পান করিয়া এই গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার করিয়াছেন।
৩. কালি জিরাঃ মুহাম্মাদ গবেষণা করিয়া আবিষ্কার করিয়াছেন কালি জিরাই একমাত্র হালাল ও সর্বরোগের ঔষধ। বিভিন্ন দেশে এইচআইভি আক্রান্ত মানুষের উপর কালি জিরা এপ্লাই করিয়া ইতিমধ্যে সুফল পাওয়া গেছে।
৪. মাছি তত্বঃ “মাছির এক পাখায় জীবাণু আর এক পাখায় এন্টিবায়োটিক”, মুহাম্মাদ কুটি কুটি মাছি ভক্ষণ করিয়া এই যুগান্তকারী আবিষ্কারটি করেছেন।
৫. ঢিলা-কুলুপঃ পায়খানা-প্রস্রাবের পর ডিলা দিয়া গোপনাঙ্গ ঘষাঘষি করিলে রোগ-বালাই কম হয়, ঈমানদন্ড মজবুৎ থাকে। ঢিলা-কুলুপের আবিষ্কারক মুহাম্মাদ।
৬. মেসওয়াকঃ মেসওয়াক দিয়ে দাঁত ব্রাশ করিলে দাঁতের মাড়ি খুলে পড়ে যাবে, মাগার জীবনেও দাঁত পড়িবে না। এই অভাবনীয় মেসওয়াক আবিষ্কার করেছেন মুহাম্মাদ।
৭. তর্জনীতে চন্দ্র বিভাজনঃ কোনো এক অজ্ঞাত সময়ে মুহাম্মাদ এক বিশেষ প্রক্রিয়ার অজ্ঞাত দোয়া-দরুদ পড়িয়া তর্জনি তাক করিয়া চান্দে ফুঁ দিলে চাঁদ দুই ভাগ হইয়া যায়। তবে কোন বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ার, কোন দোয়া-দরুদ পড়িয়া তর্জনী তাক করিয়া চাঁদকে দুই ভাগ করা যায়, তাহা মুহাম্মাদ গোপন রাখিয়াছেন। কারণ, তার নালায়েক উম্মতের কাছে তাহা প্রকাশ করিলে তারা চন্দ্রকে ভাঙিয়া টুকরা টুকরা করিয়া ফেলিবেন।
৮. শূয়োরের মাংস হারাম তত্বঃ মুহাম্মাদ শূয়োরের মাংসের উপর দীর্ঘ গবেষণা করিয়া দেখিয়াছেন, শূয়োরের মাংসে অজ্ঞাত রোগের জীবাণু আছে, যা প্রাণঘাতী ও ঈমানদন্ডের জন্য ক্ষতিকারক। তাই তিনি তার অনুসারীদের জন্য শূয়োরের মাংস নিষিদ্ধ করিয়াছেন। ইহুদি-নাসারারা শূয়োরের মাংস ভক্ষণ করে, তাই তারা স্বল্পায়ু ও তাদের ঈমানদন্ড মজবুৎ নয়।
৯. বোরকা-হিজাব তত্বঃ সূর্যের আলোয় অজ্ঞাত ক্ষতিকারক রশ্মি আছে, যা নারীদের কুমারীত্ব নষ্ট করে। তাই সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে নারীদের কুমারীত্ব রক্ষা করতে মুহাম্মাদ ‘বোরকা-হিজাব’ নামক বিশেষ বস্তা আবিষ্কার করিয়াছেন।
১০. অনন্ত যৌবন ও চিরকুমারী তত্বঃ বেহেশতে মুহাম্মাদ তার অনুসারী পুণ্যবান পুরুষদের তারই আবিষ্কৃত একটি বিশেষ ভায়াগ্র দিবেন, যেটা খাইলে মুমিন বান্দারা অনন্ত যৈবন পাইবেন। বেহেশতের ৭২ জন হুরীর জন্যও আছে মুহাম্মাদ আবিষ্কৃত বিশেষ ব্যবস্থা, যাতে হুরীদের কুটি কুটি বার ধর্ষণ করিলেও চিরকালই তাহারা কুমারী থাকিবেন, এবং তাদেরকে মুহাম্মাদ আবিষ্কৃত এমন মায়াবড়ি খিলান হইবে যাতে কিছুতেই তারা গর্ভবতী হইবেন না।
উপরোক্ত আবিষ্কারসমূহ ছাড়াও নবী হযরত মুহাম্মাদ মানব কল্যাণে অসংখ্যক-অগুণিত বৈজ্ঞানিক তত্ব ও প্রযুক্তি আবিষ্কার করিয়াছেন; তবু ইহুদি-নাসারারা ষড়যন্ত্র কইরা এই সর্বশ্রেষ্ঠ মহাবিজ্ঞানীকে নো-বেইল প্রাইজ দেন নাই। আমরা মুসলিম তাওহিদি জনতার পক্ষ থেকে ইহুদি-নাসারাদের এই ষড়যন্ত্রের তেব্র নেন্দা জানাই ও অবিলম্বে আমাদের পেয়ারা নবীকে নো-বেইল প্রাইজ প্রদানের দাবি জানাই।
পুনশ্চঃ পোস্টটি শেয়ার করে মহাবিজ্ঞানী হযরত মুহাম্মাদের মহিমার কথা ছড়িয়ে দিন; ঈমান পোক্ত করুন। জাজাকাল্লাহ!
লেখকঃ Shahidul Islam
[সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ দুর্বল অনুভুতির ঈমানদাররা এই পোস্ট বর্জন করুন]
(No subject)
:ভাবতেছি:
চরম ইসলাম বিদ্বেষী না হলে এমন
চরম ইসলাম বিদ্বেষী না হলে এমন আপত্তিকর কথাবার্তা কেউ লিখতে পারেনা। আপনারা নাস্তিক নামের কলঙ্ক।
মাত্র ১০টা পয়েন্টেই জেরবার
মাত্র ১০টা পয়েন্টেই জেরবার অবস্থা? গলাবাজি না করে এগুলো স্বপক্ষে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা বিশ্লেষণ দেন।
এই লেখায় ইকারাসের চরম ইসলাম
এই লেখায় ইকারাসের চরম ইসলাম এবং নবী বিদ্বেষী মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে। এবং আপনিও ইকারাসের সহযাত্রী। আপনাদের মতো এমন ইসলাম বিদ্বেষী এবং “যে যাই বলুক তাল গাছটা আমার” মার্কা লোকের সামনে যদি যুক্তি-প্রমানের পাহাড় এনেও খাড়া করি তবুও কোনো কাজ হবেনা। আপনাদের সাথে যুক্তি-তর্ক করার চেয়ে পাগলা কুত্তা নিধণ করা অনেক পূণ্যের কাজ।
বাহ্ রে! আপনি ইসলামের সুশীতল
বাহ্ রে! আপনি ইসলামের সুশীতল ছায়ার কথা বলতে পারবেন আর আমি সেই ছায়াকে যুক্তির মাধ্যমে দুষিত প্রমাণ করতে গেলেই দোষ কেন হবে?
@ সুজন: সেই পুরনো তরিকায়
@ সুজন: সেই পুরনো তরিকায় পিছলামি…
ঠিক বলেছেন শওকত দাদা
ঠিক বলেছেন শওকত দাদা
লেখকঃ Shahidul Islam
পত্তমেই
পত্তমেই অনুমান কচ্চিলাম যে, এইরাম এক কানা পুস্ত লিখার মুরোদ তো আপনার থাকার কতা নাহ!
শ্যাষে আইসা বুঝলাম, এই ডাও আফনার কপি পেস্ট পুস্ত। খানিক আশ্বস্ত হইলাম। অন্যের লেখা দিয়া যা হোক একটা পুস্ট ল্যাদাইবার চেষ্টা চরিত্ত্রির কচ্চেন, ভালা খুব ভালা। আউগাইয়া যান, আপনার ল্যাদানীতে ইস্টিশন মাইক্ষা যাক, এই প্রার্থনা।
আমি কি কচ্চি এটা আমার পুস্ট?
আমি কি কচ্চি এটা আমার পুস্ট? নীচে লিংকুসহ দিয়া দিছি। মুমিনদের ঈমানদন্ড পরীক্ষার জন্য কপিপেস্ট যথেষ্ঠ। ইকারাস নিজে লিখা শুরু করলে ব্লগে নূহের প্লাবণ হয়ে যাবে, মডারেট নামের ধার্মিক ছাগলদের ঈমানী বীর্যের লাভায় ধর্ম গলে বীর্যের নদী তৈরি হবে। আপাতত কপি পেস্ট হজম করেন হে দলকানা।
ক্ষ্যামতা থাকলে কপিপেস্ট পুস্টের যুক্তি দিয়ে আলুচনা করেন। না হয়, মুজিবের একনায়তান্ত্রিক দেশ গড়ার কাছে মনযোগ দেন। পিতার স্বপ্ন পুরণ করতে থাকেন।
ইকারাস নিজে লিখা শুরু করলে
আপনি যে বিশাল বাল ছাল সেটা তো জানা, আর নতুন করে কি জানব? ইকারাসের হ্যাডাম সম্পর্কে অনেক আগে থেকেই অবগত আছি, তাই ঐ ডি এল রায়ের শেষ ধাক্কা’র অপেক্ষা করা ছাড়া গত্যন্তর দেখছি না। ইকারাস এ পর্যন্ত কোন বাল ডা ফালাইচে সেটাও কারো অজানা নাই। আমি মডারেট ছাগল কি না সেটার সার্টিফিকেট ইকারাসের মতো আঁতেল গাধার কাছ থেকে নেওয়ার প্রয়োজনীয়তাও বোধ করি না।
পোস্ট সম্পর্কে আলোচনা করতে চাইলে পোস্ট লেখকের পোস্টেই গিয়ে করব, আপনার কুপি পুস্টে কেন?
নাগরিক ব্লগের সেই জঘণ্য কীট
নাগরিক ব্লগের সেই জঘণ্য কীট ইকারাসকে এখানে আবার নতুনভাবে আবিষ্কার করলাম। সে এতটাই ডেস্পারেট যে নিজের নিক চেঞ্জ করার প্রয়োজনটাও অনুভব করেনি। থু!
ভাইজান দেখি অনেক পুরানো
ভাইজান দেখি অনেক পুরানো ইসলামের সৈনিক!
নাগরিক ব্লগের সেই জঘণ্য কীট
এই কীট গুলো সৃষ্টির প্রথম লগ্ন থেকেই বিদ্দমান।একেক সময় একেক রুপে একেক স্থানে এদের দেখতে পাবেন। রুপ যা’ই হোক, রস একই রকমের। এরা জঘন্য হলেও সৃষ্টি জগতে এদের’ও প্রয়োজনীয়তা আছে, উগ্র ধর্মান্ধ এবং কট্টর নাস্তিক না থাকলে সমাজে ভারসাম্য রক্ষা হবে কি করে?
ইসলামের নব্য সৈনিক আইজুদ্দিন
ইসলামের নব্য সৈনিক আইজুদ্দিন সাহেব নাঙ্গা তরবারি হাতে ইসলাম রক্ষায় মাঠে নামছে। সবাই পথ ক্লিয়ার করেন। নতুন বিপ্লবীদের একটু ঈমানী জোস বেশি থাকে।
ইসলামের নব্য সৈনিক আইজুদ্দিন
আইজুদ্দিনের ধর্ম এতো ঠুনকো নয় যে কোথাকার কোন বালচাল ইকারাসের কপি পেস্ট পোস্টে সেটা ভেঙ্গে খান খান হয়ে যাবে। আর ধর্মের বিরুদ্ধাচারনকারীদের বিরুদ্ধে নাঙ্গা তরবারি নিয়ে মাঠে নামার কাজটার ঠিকাদারি করার জন্য ফারাবি সাহেবরা তো আছেই, ওখানে আইজুদ্দিনের না থাকলেও চলবে।
তাহলে ফারাবীরা আজকাল মডারেট
তাহলে ফারাবীরা আজকাল মডারেট মুসলমানদের ধর্ম রক্ষার কাজে নিয়োজিত? মডারেট মানে সুবিধাবাদি ধার্মিকদের চরিত্রই এই রকম।
এই কীট গুলো সৃষ্টির প্রথম
হায় হায়, দুইদিনের বন্দু গেকারাসের সাথে দেখি কাইজ্জা লাইগা গেল! 😀
মুসলমানরা নিজের ধর্ম নিয়ে
মুসলমানরা নিজের ধর্ম নিয়ে স্যাটায়ার হজম করতে পারে না। তবুও কেন যে গুতাগুতি করেন?
তুমি এত দুষ্ট কেন? তোমার পাপ
তুমি এত দুষ্ট কেন? তোমার পাপ হপে। তুমি অচিরেই জান্নাত থেকে বহিস্কৃত হইবে। জাহান্নামে শারিকার সাথে তোমার বিয়ে হপে।
জাহান্নামে শারিকার মত ২য়
জাহান্নামে শারিকার মত ২য় শ্রেনীর নায়িকারে বিয়া করুম না। এঞ্জেলা জোলিরে করুম।
ইকারাস, ভাই আপনে কিন্তু
ইকারাস, ভাই আপনে কিন্তু নিউটনের শালা না। নিউটনের শালার গরের শালার গরের শালার গরের শালাও কিন্তু আপনে না।
নিউটনের শালার গরের শালার গরের শালার গরের শালার লগে আপনের বংশের এক সুতা পরিমাণ সম্পর্কও যদি থাকতো, তাইলেও আপনে ধর্ম নিয়া এই টাইপের ছাইন্স-ফিকনিস্ট কপিপেস্ট করতেন না।
তাইলে কেন করলেন এই কাজটা একটা কমিউনিটি ব্লগে? বিজ্ঞানের এমন কোন শক্ত বালটা আপনে টাইনা উপড়াই ফেললেন? থাকলে একটা স্ক্যানকপি দিতেন পোস্টের সাথে, ক্যাপশন দিতেন-এই পোস্টের মাধ্যমে উপড়ানো এখনও পর্যন্ত বিজ্ঞানের সবচে’ শক্ত বালের ছবি। বালের সাথে আপনেও থাকতেন, সুন্দর একটা সেলফি হয়ে যেতো।
আপনে নাস্তিক, অকা, হইল। তো এইটা কী ধরণের নাস্তিকতা! মুমিনরা আপনের কপিপেস্টের জবাব দেবে না। মুমিনরা বিশ্বাসের জন্য গবেষণা করে না। আর মুমিনদের ঈমানদণ্ড নিয়া আপনের এত্ত কৌতুহল কেনু? আপনে কি গে? গে হইলে নাস্তিকদের দণ্ড নিয়া নাড়াচাড়া করেন। নাকি মুমিনরা আপনের মত হ্যান্ডেল না মাইরা বিয়া বেশি করার কারণে তাদের দণ্ডের প্রতি আলাদা কোন আগ্রহ আছে?
এই যে আপনে বিশ্বাস বিশ্বাস কৈরা মুখে ফেনা তুলে ফেলতেছেন, ১৫০০ বছর আগের ইতিহাস নিয়া ঘাটাঘাটি করতেছেন, আপনে নিজের ইতিহাসটা কি একবার চ্যাক করে দেখছেন? আপনার আব্বাজান যে মুহূর্তে জীবনের সবচে’ বড় ভুলটা করছিল, সেই মুহূর্তে যে তিনি আপনার আম্মাজানের সাথেই ছিল, এইটার প্রমাণ কি আপনে সংগ্রহ করছেন? ঐ ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী তো আপনে না। তো ঐটা বিশ্বাস করলেন কেমনে?
এ যে আমি আপনের পোস্টে আপনের চাহিদামাফিক একটা মন্তব্য করলাম, এতে কি আপনের শারিরীক উষ্ণতা বৃদ্ধি পাইছে? আপনার কি সেক্স উঠে গেছে? এই জিনিসের আশায়ই কি এখানে এই ধরণের কাজ করেন? এগুলোর জন্য তো নির্দিষ্ট সাইট আছে। নাকি নিষিদ্ধ জায়গায় নিষিদ্ধ জিনিসে আপনার মজা বেশি?
আপনে আপনার মিডেল ফিঙ্গারটা দেইখা হয়ত মনে করছেন, যেহেতু এইটা এট্টু বেশি লম্বা, সেহেতু এইটার কাজই হইল গুতানো। এই মিডেল ফিঙ্গার কিন্তু সবারই একটা কইরা আছে। ম্যান্টেলী রিটায়ার্ড ছাড়া কেউই কিন্তু মনে করে না যে, এইটার কাজ শুধুই গুতানো। কিন্তু প্রয়োজনে এইটার ব্যবহার কমবেশ সবাই করতে পারে।
ইসলাম আপনার বা আমার মত ব্লগারের পোস্টে বা পোস্টের কমেন্টে বাস করে না। ইসলাম যেমন ছিল, থাকবে। সাধারণ মানুষ আপনের এই বাল দেইখা হয়ত বিরাট হাউকাউ শুরু করবে। কিন্তু আপনার মত বাল ফালানির নাস্তিক যারা চিনে, তাদের হালকা একটু বিরক্তি লাগবে আর কিছু সময় নষ্ট হবে, এর বেশি কিছু না।
আর মুমিনদের ঈমানদণ্ড নিয়া
:থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
@আইজুদ্দিন সাহাব,
রতনে রতন
@আইজুদ্দিন সাহাব,
রতনে রতন চিনে। যার মনে যা, ফাল মারে তা!
@শিরিছ কাগজ,
এইতো, মুসলমানদের
@শিরিছ কাগজ,
এইতো, মুসলমানদের আসল চরিত্র প্রকাশিত হচ্ছে। শান্তির ধর্মের শান্তিপ্রিয় ধার্মিকদের সুমধুর বাণী! আপনার এই ধর্মীয় বানী কোরানের কোন আয়াত থেকে উদ্ধৃতি করেছেন হুজুর?
এই পোস্টে মুসলমানদের বা অন্য
এই পোস্টে মুসলমানদের বা অন্য কারো চরিত্র প্রকাশ পাওয়ার আগে, আবাল সমাজের সামান্য একটা ছবি সবার আগে প্রকাশ পাইছে।
আর আমি আপনেরে উপ্রে যেই জিনিস দিছি, ঐটা কোন ধর্মীয় বাণী না। এইটা ভার্চুয়াল শিরিছ কাগজের হালকা একটা ঘষা মাত্র।
নাস্তিক হোক বা আস্তিক, সব জাগাতেই মানুষের মত দেখতে দুই পায়ে হাঁটা কিছু প্রাণী আছে। আস্তিকদের মধ্যে যেমন আছে ফ্রাবি। আর নাস্তিকদের মধ্যে আছে আপনের মত কিছু।
আসলে ফ্রাবি আর আপনের লেদার কোম্পানি ভিন্ন হইলেও, কোয়ালিটি কিন্তু একই।
আসলে ফ্রাবি আর আপনের লেদার
শওকত সাবের নামটা বোধহয় বাদ পইরা গেল !
শেহজাদ: কারো পোঁদে আঙুল দেয়ার
শেহজাদ: কারো পোঁদে আঙুল দেয়ার আগে নিজের পোঁদ সামলাতে বলেছেন গুরুজনেরা। মনে রাখা বাঞ্ছনীয়।
@ শওকইত্যাঃ কেন জানি মনে
@ শওকইত্যাঃ কেন জানি মনে হইতেছে, পোংটা পোলা নিকের কথা বলার স্টাইল আপনের সাথে মিলে যায় ! ঐ নিক আফনেরো হইতে পারে। যাক শেষ পর্যন্ত ঝান্ডু বাম ছুপা লীগার গেকারাসের সাথে অন্ধ আওয়ামী বিশ্বাসী শওকত সাহেবের মিটমাট হইয়া গেল !
শিরিছ কাগজ,
ইকারাস, ভাই আপনে
শিরিছ কাগজ,
নিশ্চয় আপনি নিউটনের শালা!
সেইটা তো ১৪০০ বছর আগেই দয়াল নবী ফালাইছেন! এই দেখে কত বড় বৈজ্ঞানিক থিউরী দিছে নবীজি: আবু যর বর্ণিত- তিনি বলেন একদা সূর্য অস্তমিত হইলে হুযুর আমাকে বলিলেন, তুমি কি জান সূর্য কোথায় গমন করে ? আমি বলিলাম, আল্লাহ আর রসুলই ভাল জানেন। তিনি বলিলেন- উহা যাইতে যাইতে আরশের নীচে পৌছিয়া আল্লাকে সিজদা করতে থাকে, তারপর পূনরায় উদিত হইবার অনুমতি চায় এবং তাহাকে অনুমতি দেওয়া হয়। অচিরেই এক দিন আসিবে যখন সে সিজদা করিবে কিন্তু তাহা গৃহীত হইবে না, সে যথারীতি উদিত হইবার অনুমতি চাহিবে কিন্তু তাহাকে অনুমতি দেওয়া হইবে না। তাহাকে বলা হইবে যে পথে আসিয়াছ সেই পথেই ফিরিয়া যাও। তখন সে পশ্চিম দিক হইতেই উদিত হইবে। ইহাই হইল আল্লাহতায়ালার এই বানীর মর্ম এবং সূর্য তাহার নির্ধারিত কক্ষ পথে পরিভ্রমন করে, উহাই সর্ব শক্তিমান মহাজ্ঞানী আল্লাহর নির্ধারিত বিধাণ কোরান,৩৬:৩৮)। সহি বুখারি, বই-৫৪, হাদিস-৪২১
মুমিনের দন্ড প্রতি আলাদা আগ্রহ আছে কিনা সেটা তো আপনে বলতে পারবেন- আপনে হুজুরগো লগে উঠাবসা করেন-তাই না?
গাধার মত যুক্তি হইছে মুমিন! মানুষ জন্ম নিছে বাপ-মা একজন আছেই সেটা কে সেটা অন্য বিষয়। কিন্তু আল্লা বা ঈশ্বর আছে এর যুক্তিতে যারা এইসব যুক্তি মারায় তাদের অনলাইনে তাদেরকেই আমরা ছাগু বলে ডাকি! কোন নবী দাবীকারীর নবীত্ব কি এই যুক্তিতে খন্ড হয়?
ব্লগ তো হাটহাজারী না জনাব! আপনার অনুভূতিতে চুলকানি লাগলে পোস্ট এড়ান- কথা শ্যাষ!
চুলকানি দেখে কিন্তু তা মনে হয় নাই! চুলকাইতে চুলকাইতে তো বিখাউজ হইয়া গেছে দেখতাছি!
সুষুপ্ত পাঠক!
আপনার ফর-মুলা
সুষুপ্ত পাঠক!
আপনার ফর-মুলা অনুযায়ী-
ইকারাস নিউটনের শালা না + ইকারাস নিউটনের শালার গরের শালার গরের শালার গরের শালাও না = শিরিছ কাগজ নিউটনের শালা :খাইছে: :খাইছে: :খাইছে: :খাইছে: :খাইছে: :খাইছে: :খাইছে: :খাইছে: :খাইছে:
আপনে তো দেখা যায় শালা-বিজ্ঞানী!
যে হাদিসের কথা বললেন, সেটা যেহেতু রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহ ওয়াসাল্লামের কথা, সেহেতু সেটা আমি বিশ্বাস করি। চক্ষু বন্ধ কইরা বিশ্বাস করি, করমু, করথে থাকমু। আপনে চুলকাইতে চুলকাইতে শহিদ হয়া গেলেগাও কিছু করার নাই।
কিন্তু আমার পুশ্চেনটা ছিল এই পোস্টের ফলাফল নিয়া। এই চুপার-চাইন্টিপিক কপিপেস্টের মাধ্যমে বিজ্ঞানের যে শক্ত বালটা উপড়ানো হইছে, সেইটা কৈ? থাকলে সেইটারে মাঝখানে রাইখা আপনে এবং পোস্টের মালিক দুইদিকে বইসা একটা সেলফি তুলেন, তারপর আমাদেরকেও দেখার সুযোগ কইরা দেন। [এইটারে সেলফি না বইলা বালফি বললেই অধিক অর্থপূর্ণ হবে।]
আর মুমিনদের ঈমানদণ্ডের প্রতি যার আগ্রহ, তিনি এই পোস্টের মালিক। সুতরাং হে সুষুপ্ত পাঠক! সুষুপ্ত পাঠ করেন, কিন্তু সব কিছু সুপ্ত কইরা দিলে কেমনে!
আপনার জন্মের যে সমস্যার কথা বললেন, সেইটারে আমিও বলতে পারি, উল্টায়া। যেমন-
ইসলাম ধর্ম যেহেতু আছে, তাই একজন নবীও আছে। সেইটা অন্য বিষয়। কিন্তু জন্মের বৈধতার প্রশ্নে যারা বলে- “একজন আছেই। কে, সেটা অন্য বিষয়”- এদেরকে শুধু ব্লগে না, দুনিয়ার সব জাগায় এদেরকে বেজন্মা বলে।
এই বালপুস্টে আপনের মত শালা-বিজ্ঞানীর কাছে নবীর নবীত্বের প্রমাণ দিতাম? :কনফিউজড:
কমিউনিটি ব্লগ যেমন হাটহাজারী না, তেমন রেডলাইট এড়িয়াও না। সো কাপড়চোপড় ঠিক করেন।
চুলকানির চোটে শিরিছ কাগজ দিয়া ঘষতে গিয়া নিজের শরীরের জাগায় জাগায় সবুজ-বিখাউয বানায় ফেলছেন, এখন দোষ হইল শিরিছ কাগজের! বিখাউয কার, সেটা সব্বাই দেখতেছে।
প্রকৃতির ডাকে আমরা চাইলেই সাড়া দিতে পারি না। যদি পারতাম, তাইলে এই পোস্টে ব্যাপক সাড়া দিতাম। আরও অনেকেই দিতো। বমি করারও কোন সিস্টেম নাই, থাকলে ঐটাও করতাম।
বিরক্তিকর মশামাছির মত ভ্যানভ্যানানি পোস্ট। এই জন্য মাঝে মাঝে কষায়া একটা থাপ্পর দিয়া লেটকাই দেই, তারপর আবার নিজের কাজ করি। কিন্তু সমস্যা হইল, ভ্যানভ্যানানির মশামাছি একটা না। এই জন্য মাঝে মাঝেই একটা করে থাপ্পর দেয়া লাগে। বিরক্তি লাগে যে, এই জন্য।
যে হাদিসের কথা বললেন, সেটা
তাইলে নেন এইটাও পরান ভইরা বিশ্বাস কইরা ঈমানী দন্ডে তেল মাখতে থাকেন: আব্দুল আজিজ বর্ণিত- আনাস বলেছেন যেদিন খায়বার দখল করেছিলাম, আমরা অন্ধকার থাকতেই ফজরের নামাজ পড়লাম। নবী ও আবু তালহা ঘোড়ায় চড়লেন এবং আমি আবু তালহার পিছনে পিছনে চললাম।খায়বারের গলিপথে নবী চলতে লাগলেন ও আমার হাটু তার উরু স্পর্শ করছিল। যখন তিনি শহরে প্রবেশ করলেন, তিনি বললেন- আল্লাহু আকবর , খায়বার ধ্বংস হোক। আমরা যখন কোন জাতির দ্বারপ্রান্তে উপস্থিত হই তখন সতর্ককৃতদের দিনের সূচনা অশুভজনকই হয়ে থাকে।তিনি তিন বার এ কথা বললেন। খায়বারের লোকজন তখন কাজের জন্য বের হচ্ছিল, তাদের মধ্যে কেউ কেউ বলে উঠল- মোহাম্মদ তার দল বল সহ হাজির হয়েছে। আমরা খায়বার জয় করলাম, তাদেরকে বন্দী করলাম এবং লুটপাটের মালামাল সংগ্রহ করা হলো। দাহিয়া এসে নবিকে বলল- হে নবী, বন্দিনী নারীদের থেকে আমাকে একটা নারী দিন। নবী বললেন- যাও যেটা পছন্দ হয় সেটা নিয়ে নাও। সে সাফিয়া বিনতে হুইয়াকে নিল। তখন এক লোক নবীর নিকট আসল – হে নবী, আপনি সাফিয়া বিনতে হুইয়াকে দাহিয়াকে দিলেন কিন্তু সে বানু কুরাইজা ও নাদির গোত্রের সর্দারের স্ত্রী, আর সে একমাত্র আপনারই যোগ্য। তখন নবী নির্দেশ দিলেন- দাহিয়াকে ঐ নারী সহ আমার কাছে আন।। তখন দাহিয়া সাফিয়াকে সাথে নিয়ে নবীর কাছে আসল , নবী সাফিয়াকে ভাল করে দেখলেন, অত:পর দাহিয়াকে বললেন- একে ছাড়া বাকি যে কাউকে নিয়ে নাও। আনাস আরও বলল- তখন নবী সাফিয়াকে মুক্তি দিয়ে তাকে বিয়ে করলেন। বুখারী, ভলিউম-১, বই-৮, হাদিস-৩৬৭
আপনেরে আবল বললে আবালও শরম পাবে! স্যাটায়র কি বুঝেন? মুমিন বুঝে না বলেই ফ্রান্সে গুলি করে স্যাটায়ার বন্ধ করতে চায়। যার ফলাফল ১০ হাজার কপি থেকে ৫০ লক্ষ বিক্রি!
মুমিনের বুদ্ধি থাকে হাঁটুতে! যাই হোক, এবার শুনেন, নবীর প্রিয় চাচা হামযার নাম শুনছেন? ইনি নবীর থেকে ৪ বছরের বড়। ইবনে ইসহাক থেকে জানা যায় (ইবনে ইসহাক পড়ে দেখবেন) আবদুল মোতালিব তার পুত্র আব্দুল্লাহর জন্য কনে দেখতে গিয়ে সেই বাড়ির এক মেয়েকে পছন্দ করে ফেলেন। পরে পিতা ও পুত্র একই সময়ে বিয়েও করেন। নবী মাতৃ গর্ভে থাকা অবস্থায় তার বাবা মারা যান। আবদুল্লাহ বিয়ের পরই পর মারা যান। এদিকে হামযার নবীর থেকে চার বছরের বড়! এটা কেমন করে সম্ভব জনাব? আপনার কথা কোট করছি “এদেরকে শুধু ব্লগে না, দুনিয়ার সব জাগায় এদেরকে বেজন্মা বলে।”!
আপনার নবীই তার নবীত্বকে প্রমাণ করতে পারে নাই বলছে বিশ্বাস করো আপনি নাপিত আসছেন প্রমাণ করতে? বালপুষ্টে না প্রমাণ করেন অন্যত্র করে আমরা দেখি!
এবার তো আপনার কাপড়-চোড়ই থাকছে না!
আপনার চুলকানি দেইখাই তো আসলাম! ব্লগে ছাগু গদাম দেয়া আমাদের নতুন কাজ নয়। কাজেই প্রমাণ করুন নিজের বক্তব্য- এখানে না ওখানে না বলে পার পাবেন? হাসায়েন না আর!
মুত্রমনা বালগার ‘সুষুপ্ত’ তার
মুত্রমনা বালগার ‘সুষুপ্ত’ তার পীর ‘গাভী’ সাহেপের বিকৃত করা কয়েকটা হাদিস লেইখা বিরাট মুহাদ্দেস সাজতাসে।
মিঃ সুষুপ্ত মহিষই,ইদানিং মনেহয় আপনে মুত্র পান করার পরিমাণ বাড়ায়া দিসেন। আপনে ফারাগে যান,আপনার মুখ থেকে কাঁচা মুতের গন্ধ বাইর হইতাসে।
সুজন: আপনার সহীহ হাদিসটা
সুজন: আপনার সহীহ হাদিসটা রেফারেন্স সহ উল্লেখ করেন, তাইলে কিঞ্চিৎ গিয়্যান প্রাপ্ত হইতাম।
সুপ্ত পাঠক!
রাসূলের দাদা
সুপ্ত পাঠক!
রাসূলের দাদা আবদুল মুত্তালিব যে কসম করে বলেছিল, আল্লাহ যদি আমাকে দশটি ছেলে দান করে, তাহলে আমি তাদের একজনকে আল্লাহর জন্য কোরবানী করবো- এই ঘটনা তো কমবেশি সবারই জানা। তো…যখন আবদুল মুত্তালিবের দশজন ছেলে সন্তান পুরো হয়, তখন তাদের মধ্যে হযরত হামযাও ছিলেন। এই ঘটনাটা অনেক প্রসিদ্ধ। কিছু রেফারেন্স দেই-
আরো আছে, কিন্তু শুধু শুধু জায়গা নষ্ট হবে।
এখন প্রশ্ন হইল, হযরত হামযা যদি ঐ টাইমে উপস্থিত থাকে, তাইলে আপনে যে বললেন-একই বৈঠকে হযরত আবদুল্লাহ আবদুল মুত্তালিব বিয়ে করছে এবং আবদুল মুত্তালিবের এই স্ত্রীর ঘরে জন্ম নিছে হযরত হামযা, এইটা কীভাবে হয়?
হযরত আবদুল্লাহর বিয়ের আগেই আবদুল মুত্তালিবের পুত্র কোরবানীর ঘটনা ঘটে এবং সেই সময় তার দশ সন্তানই ছিল, যার একজন হলেন হযরত হামযা।
সো … প্রমাণিত যে….। এখনও হয় নাই। কখনই হবে না প্রমাণ। ইচ্ছাঘুম কেউই ভাঙতে পারে না।
যাক..আমরা আরো বিতর্ক করি।
আপনে যে বললেন, ইবনে ইসহাক
আপনে যে বললেন, ইবনে ইসহাক পড়তে- ইবনে ইসহাক কি কিতাবের নাম? নাকি লেখকের নাম? কিতাবের নাম যদি হয়ে থাকে, সেটা কিসের কিতাব? সীরাতের নাকি হাদিসের? এই কিতাবটা কবে লেখা হইছে? যাক…আপনে এগুলা বলেন নাই তো, এই জন্য জিগাইলাম। নিজে এট্টু চেষ্ট করে দেখলাম যে, ইবনে ইসহাকের সীরাতগ্রন্থটা বেশি প্রসিদ্ধ। এই গ্রন্থের সম্পর্কে হাদিস বিশারদগণ সবাই একমত যে, তিনি যেখানে যা পাইছেন, স্রেফ সংগ্রহ করছেন। ভুলশুদ্ধের ধার ধারেন নাই।
তো ইবনে ইসহাক ছাড়া কি আর মানুষ নাই দুনিয়াতে? আপনে খালি তারটা ধইরা বইসা আছেন কেন? আপনে তো শুধু ইবনে ইসহাকের কথা বললেন, যদিও বলেন নাই এইটা কী কিতাব; সীরাতের নাকি হাদিসের নাকি ইতিহাসের। যাক….আমি আপনেরে বলি, এই জাতীয় হাদিস বর্ণনার ক্ষেত্রে তিনজন পাওয়া যায়। মুহাম্মাদ ইবনে ওমর আল-ওয়াকিদী, আবদুল আযীয ইবনে ইমরান, মুসা ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে ইবরাহিম। এদের সকলের ব্যাপারেই হাদিসের ইমামরা একমত যে, এই তিনজনই হাদিস জালকারীদের অন্তর্ভুক্ত এবং এদের থেকে কোন বর্ণনা গ্রহণযোগ্য না। অর্থাৎ, যে হাদিসের বর্ণনাকারীদের মধ্যে এই তিনজনের কোন একজন থাকবে, সেই হাদিস গ্রহণযোগ্য হবে না। আর এই তিনজনের ব্যাপারে হাদিসের যে ইমামরা এই বক্তব্য দিয়েছেন, তাদের মধ্যে অন্যতম হলেন, ইমাম বোখারী, ইমাম নাসায়ী, ইমাম নাসিরুদ্দিন আলবানী, ইমাম ইবনে হাজার আসকালানী। আরও বিস্তারিত পাওয়ার জন্য দেখতে পারেন-
আয-যুআফা-উস-সগীর: লেখক-ইমাম বোখারী।
আত-তারীখুল কাবীর: ১ম খণ্ড, ১৭৮ পৃষ্ঠা।
তাহযীবুত-তাহযীব : ৯ম খণ্ড, ১৬৩ পৃষ্ঠা।
আরও আছে, কিন্তু দরকার নাই।
আপনে তো ইবনে ইসহাক বইলা ফুলস্টপ দিয়া দিলেন। অথচ এই ধরণের কিতাবগুলা সাধারণত একাধিক ভলিউমের হয়। কিন্তু আপনে শুধু ইবনে ইসহাক বইলাই শেষ।
এই যে আমি আপনারে প্রমাণ দিলাম, এখন আপনে কী করবেন? কান ধইরা উঠবস করবেন? তওবা তওবা করবেন? নাহ…ঐটা আপনে কখনই করবেন না। আপনে এখন ইবনে ইসহাকরে নিয়া তসবী জপবেন। ইবনে ইসহাক বলছেনা না :কানতেছি: খেলমু না :কানতেছি: ইবনে ইসহাক বলছে :কানতেছি:
অথবা নতুন কোন আমদানি করবেন। আপনাদের আমদানি আসবে ঐ ইবনে ইসহাক টাইপের শিরোনাম থেইকা, নামটা বইলাই শেষ।
যাক..চামে আমার কিছু পড়ালেখা
যাক..চামে আমার কিছু পড়ালেখা হইল। আপনে আমার একটা কথা কোট করছিলেন না-
“এদেরকে শুধু ব্লগে না, দুনিয়ার সব জাগায় এদেরকে বেজন্মা বলে।”
আপনেরে আরেকটা কথা বলি, হয়ত আপনের কোটের কাজে লাগতে পাড়ে-
কিছু বেজন্মা নিজের অবৈধ জন্মের কলঙ্ক ঢাকার জন্য স্বীকৃত মনীষীদের জন্ম নিয়া টানাটানি করে।
কিন্তু যারা বেজন্মা, এরা সব সময় সবখানে বেজন্মাই থাকে।
আপনার কল্যাণে কৌতুহল মিটাইতে গিয়া কিছু নতুন পরিভাষা শিখলাম, হয়ত এগুলাও আপনার কাজে লাগবে-

মুমিন বান্দারা নকল ছাড়া আর
মুমিন বান্দারা নকল ছাড়া আর কিছু করতে পারে না? ‘নতুন শব্দ’ পেজের মতো নিজেরাও এক্টা বানাইসে দেখি !
মুমিন বান্দারা নকল ছাড়া আর
পারে তো, মুমিন বান্দারা আরেকটা কাজ খুব ভাল পারে।
পাড়ার নেড়িকুত্তা কিছু আছে না, যেগুলা একটা ঠ্যাং উঠায়া জাগা বেজাগায় এট্টু এট্টু মুতে, ঐগুলার অণ্ডকোষ বড়াবড় মুমিন বান্দারা খুব জোড়ে ঢিল দিতে পারে।
কুকুরের অন্ডকোষের প্রতি এত
কুকুরের অন্ডকোষের প্রতি এত নজর দেন কেন? পত্রিকায় দেখেছিলাম মুমিন বান্দারা ডগ সেক্সের প্রতি আকর্ষিত হয়। এই বিষয়ে পাকচুদরা এক নাম্বার স্থান অধিকার করে রেখেছে। তা শরীরে কি পাকিরক্ত প্রবহমান?
অণ্ডকোষ বরাবর তুমুল
অণ্ডকোষ বরাবর তুমুল গতিসম্পন্ন পাথরের ঢিল খাওয়ার পর নেড়িকুত্তারা সাধারণত পাকিস্তানের নাম নিয়া থাকে। কারণ বাপ যেহেতৃ নাই, তাই বাপের নাম নেয়ারও কিছু নাই। তখন পাকিস্তান ছাড়া তাদের আর কোন উপায় থাকে না। কারণ বাস্টার্ডদের শেষ ভরসাই হলো পাকিস্তান।
তখন পাকিস্তান ছাড়া তাদের আর
ঠিক ! আচার-আচরণেই বোঝা যায়, পোংটা পোলার শরীরে পাকিস্তানী রক্ত বইছে !
আচার-আচরণেই বোঝা যায়, পোংটা
এই যেমন প্যান্ট খুইলা সব সময় প্রস্তুত থাকা।
এই যেমন প্যান্ট খুইলা সব সময়
…আর যেখানে সেখানে খাড়াইয়া মূত্রত্যাগ করা। এমনকি নতুন নিক নিয়া ইস্টিশনেও মূত্রত্যাগ করিয়া মাখাইয়া ফেলিতে তার লজ্জা লাগেনা !
তো ইবনে ইসহাক ছাড়া কি আর
কে বলল বইসা আছি? গোল্লায় যাক ইসহাক! আপনার কি লাগবে বুখারী? তাফসির ইবনে কাথির? যেখান থেকে বলবেন সেখান থেকে নবী ও সাহাবীদের যুদ্ধাপরধা, লুটপাট, মানবতাহীন কর্মকান্ডকে দেখানো যাবে। লাগবে আপনার? আওয়াজ দিবেন!
ইমাম বুখারী থেকে যখন রেফারেন্স দেই তখন আপনার মত মুমিনরাই বলবো, বুখারী ইহুদীদের দালাল! খোদ বুখারী থেকে এমন কিছু দেখাতে পারবো যা পড়ে হিটলারও অজ্ঞান হয়ে যাবে!
আপনে নেহাত গাধা বলেই বুঝতে পারছেন না লোককে এখন হাসছে আপনাকে নিয়ে!… যাই হোক, সময় স্বল্পতার জন্য আপাতত এই পর্যন্ত।
ব্লগে ছাগু গদাম দেয়া আমাদের
ভাই, আপনাদের জন্মের বৈধতা নিয়া একটা কথা বলছিলাম। তখন আপনে বললেন রাসূলের জন্মের বৈধতার কথা, সেটা আমি খুবই সংক্ষেপে দেখানোর চেষ্টা করছি। এবং বলছি-
এবং ঠিক এইটাই হইছে।
এখন আপনে এই প্রসঙ্গ বাদ দিয়া আমারে জিগান-
আমি আপনেরে শেষে বলছিলাম-
মূল প্রসঙ্গ থেকে সরে গিয়ে আপনে আমারে বলতাছেন গাধা। ভাই আমি আপনেরে গাধা বলবো না, কারণ সেইটা গাধা জগতের জন্য আত্মহত্যার কারণ হতে পারে। আপনেরে শুরুতে যে শালা-বিজ্ঞানী বলছিলাম, সেইটাই আপনার জন্য উপযুক্ত। আপনে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে শালা বানাইতে থাকেন।
আর লোকে আমারে নিয়া হাসার আগে আপনার কাছে যেহেতু রেজিস্ট্রেশন করে নাই, সেহেতু লোকে কার উপরে হাসতেছে, সেইটা লোকের উপরে ছাইড়া দেন।
অবশেষে শালা-বৈজ্ঞানিক কনফারেন্সের সমাপ্তি হলো এভাবে
:তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া: :তালিয়া:
সুপ্ত পাঠক!
আবু জাহেল, আবু
সুপ্ত পাঠক!
আবু জাহেল, আবু লাহাব, হিন্দ, আবু সুফিয়ান এবং এদের মত ব্যক্তিত্বদের কথা তো মনয় বিজ্ঞানী সা’ব জানেন। তারা এমন কোন পন্থা নাই, যা ইসলামের বিরোধিতায় প্রয়োগ করে নাই। তারা সবাই বয়সে রাসূলের থেকে বড় ছিলেন এবং তাদের কেউই রাসূলের জন্ম সংক্রান্ত বিষয়ে এই ধারণা পোষণ করতেন না। এ ব্যাপারে যদি তাদের বিন্দুমাত্র সংশয় থাকতো, তাহলে সেটা তারা ছেড়ে দিতো না।
রোমের বাদশাহ হিরাকল্ যখন আবু সুফিয়ানকে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সম্পর্কে জিজ্ঞেস করেছিল, আবু সুফিয়ান তখন মুসলমান ছিল না। কিন্তু তবুও সে বলেছিল, মুহাম্মাদ ইবনে আবদুল্লাহ আমাদের মধ্যে সম্ভ্রান্ত বংশের অন্তর্ভুক্ত।
রাসূল জীবিত থাকতে রসূলের সবচে’ কঠিন শত্রুরাও এ ধারণা কখনই পোষণ করতো না। যেমন আবু সুফিয়ান রোমের বাদশাহর কাছে বলেছে, সে আমাদের মধ্যে সম্ভ্রান্ত বংশের অন্তর্ভুক্ত। সুতরাং রাসূলের জন্ম নিয়ে উপরে যে সংশয়ের কথা আপনি বললেন, সেটা মিথ্যা প্রমাণিত হলো।
আরে না রে ভাই। এত তাড়াতাড়ি কি আর সেটা হয়? মুহাম্মাদের জন্ম বলে কথা, তাই না!
উপরে যেইটা বললাম, সেটা কমনসেন্সের প্রথম স্তর থেকে বললাম। আসেন আমরা কমনসেন্সের দ্বিতীয় স্তরে যাই।
সুষুপ্ত পাঠক: ঝামা ঘষে দিসেন
সুষুপ্ত পাঠক: ঝামা ঘষে দিসেন ভাই।
শিরিষ কাগজ কার দুলাভাই লাগেন?
শিরিষ কাগজ কার দুলাভাই লাগেন?
মহানবী (সা) নিয়ে নাস্তিক আর
মহানবী (সা) নিয়ে নাস্তিক আর ইসলাম বিদ্যেষীরা ভয়াবহ সমস্যায় আছে। এত কার্টুন , কৌতুক, উপন্যাস , গল্প, কবিতা, নাটক লিখেও মুহাম্মদ (সা) এর হাত থেকে তারা রেহাই পাচ্ছে না। যেখানে অন্যান্য ধর্ম আর ধর্মগুরুরা ক্লিনিক্যালি ডেড, সেখানে ইসলাম , আল্লাহ আর মুহাম্মদ(সা) এর প্রভাব দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। বাড়ছে মসজিদ, হিজাব, বোরখা আর দাড়ি।
আর তাই তো ইসলাম বিদ্যেষীদের অন্তরে মারাত্নক রক্তক্ষরণ। এই সব পোস্ট অন্তরের সেই যন্ত্রনা আর রক্তক্ষরণের প্রকাশ।
নীচের ভিডিওটা দেখলে লেখকের যন্ত্রণা আরো বাড়বে (*** এবং আরো এধরনের পোস্ট দিতে উতসাহ যোগাবে)
Why many western people converting to islam
আল্লাহর ঈশারা ছাড়া নাকি গাছের
আল্লাহর ঈশারা ছাড়া নাকি গাছের একটা পাতাও নড়ে না। সেখানে একজন নাস্তিক আল্লাহর বন্ধুরে লইয়া নিজের ইচ্ছায় এতবড় মস্কারী কেমনে করতে পারে? এটা বিশ্বাস করলে আপনাদের ঈমানের কমজোরী প্রকাশ হয়ে যায় না? নিশ্চয় ইকারাসের প্রতি আছে আল্লাহর ইশারা!
যদি আল্লাহ মানুষকে তাদের
যদি আল্লাহ মানুষকে তাদের কৃতকর্মের কারণে পাকড়াও করতেন, তবে ভুপৃষ্ঠে চলমানকাউকে ছেড়ে দিতেন না। কিন্তু তিনি এক নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত তাদেরকে অবকাশ দেন। অতঃপর যখন সে নির্দিষ্ট মেয়াদ এসে যাবে তখন আল্লাহর সব বান্দা তাঁর দৃষ্টিতে থাকবে। (সূরা ফাতির, আয়াত ৪৫)
—- এখন আল্লাহ আপনাকে অবকাশ দিয়েছেন। কিন্তু আফসোস সেটি বোঝার ক্ষমতা আপনার নেই।
আগাছা টাইপের পোস্ট।
সারা জীবন
আগাছা টাইপের পোস্ট।
সারা জীবন এভাবে লিখতে থাকলে ইসলামের একটা চুলও খসানো যাবেনা। ইসলাম ব্যসিং যানেনা, আবার পোস্ট দিতে আসে।
:no: :no: :no: :no: :no:
আগাছা টাইপের পোস্ট।
সারা জীবন
:হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি:
মি রুশদী,
ইসলামের একটাও বাল
মি রুশদী,
ইসলামের একটাও বাল খসানো না গেলে সবাই এত উতালা হয়ে গেছে কেন?
বাঙালির সেন্স অব হিউমারের
বাঙালির সেন্স অব হিউমারের দৈন্যতা !!!
মুসলমানদের সেন্স অব হিউমার
মুসলমানদের সেন্স অব হিউমার অন্ডকোষে!
সেই অন্ডকোষ আর দণ্ডের কথা! এই
সেই অন্ডকোষ আর দণ্ডের কথা! এই দুইটা জিনিসের প্রতি আপনাদের এত্তো আকর্ষণ ক্যান আইকারুজ সাহেপ। আপনাদের এই জিনিস নেই বলে? নাকি অন্যদেরটা হাতিয়ে আরাম পান বলে?
শ্লার গে ব্লগারে ইস্টিশান ভইরা গেসে। এই গুলানের অন্ডকোষ(আছে নাকি সন্দেহ! )কাইট্টা খাসি বানায়া দেয়া দরকার।
সেই অন্ডকোষ আর দণ্ডের কথা! এই
থাকলে কি আর এরকম হয়? যাই হোক, গেকারাসের অন্ডকোষ না থাকার ব্যাপার আমি যথাযথ কতৃপক্ষের কাছে জানিয়ে দিলাম ! 😀 😀
সহমত !
ইকারাসের গাদন খেতে গিয়ে তার
ইকারাসের গাদন খেতে গিয়ে তার অন্ডকোষ থাকা/না থাকার ব্যাপারে পাকিআমানের অভিজ্ঞতা হইসে। নইলে এতটা নিশ্চিত হয় ক্যাম্নে?
এই লেখার মন্তব্য অংশ থেকে
এই লেখার মন্তব্য অংশ থেকে হঠাত ইকারাস উধাও, তার ঠিক পরেই পোংটা পোলা একাউন্ট খুইলাই প্রথম দিনই ইকারাসের পুটু বাচাইতে চইলা আইসে। বোঝাই যায়, এইটা ইকারাসের ফেক আইডি !
ভালই ! চালায়া যাও হে কিছু ব্লগারের ‘ভরসার পাত্র’ !
শেহজাদ রেললাইনের পাশে বইসা
শেহজাদ রেললাইনের পাশে বইসা হাত দেখেন নাকি? নিজেরে কি ভাবেন? আবাল কোথাকার। পোংটা পোলা কারো খায়ও না, পরেও না।
কার অন্ডকোষ আছে, কার নাই এইটা
কার অন্ডকোষ আছে, কার নাই এইটা নিয়া শাহরীয়ার সুজনের দেখি ব্যাপক উৎসাহ! খাসি বানানির ব্যাবসা আছে নাকি? বাপ দাদাদের আমল থিকা আন্ডা হাতানির অভ্যাস মনে হয়?
পোংটা সাহেপ,উত্সাহটা যে কার
পোংটা সাহেপ,উত্সাহটা যে কার বেশী সেইটা আপনের মতো দিনকানার চক্ষে ধরা পড়বেনা।
খাসি বানানোর ব্যাবসা না করলেই আমার বাপ-দাদারা(ডাক্তার হওয়ার সুবাদে)বহু আগে থেকেই কাটা-কুটির ব্যাবসার সাথে জড়িত। ওনারা বহু মানুষকে কেটেছেন।
আর গেরা অন্ডকোষ নিয়া বহুত ঝামেলাই আছে,তাদের অন্ডকোষ কাটার পবিত্র দায়ীত্বটা নাহয় আমিই নিলাম।
তাই তো বলি, আইএস আইএস গন্ধ
তাই তো বলি, আইএস আইএস গন্ধ ছড়াচ্ছে কোত্থেকে? দেইখেন আবার অন্যের অন্ডকোষ ফালাইতে গিয়া নিজেরটা না আবার নিজের পুটুতে ঢুকে যায়!
বাহ! চোখের পাওয়ার না থাকলেও
বাহ! চোখের পাওয়ার না থাকলেও আপনার নাসিকার দেখি হেব্বি পাওয়ার। তা এই পাওয়ার ওয়ালা নাসিকা দিয়ে আপনার গে পার্টনারদের পুটুর গন্ধ না শুকে ভালো কিছুর গন্ধ শুকার চেষ্টা করেন।
আপনার গে পার্টনারদের পুটুর
ঠিক বলছেন সুজন ভাই ! 😀 😀
সুজন আর সেহজাদ কি লাগানোর
সুজন আর সেহজাদ কি লাগানোর পার্টনার? এক জনের লাগলে আরেকজন পাইতা দেয়, কাহিনী কিতা?
পুংটা! নিজের স্বভাব অন্যের
পুংটা! নিজের স্বভাব অন্যের মাঝে খুঁজার অভ্যাস হয়ে গেছে তাই না? আপনার গে পার্টনারের দূরাবস্হা দেখে নতুন নিক নিয়ে তার পুটু চাটতে হাজির হয়ে গেলেন।
কার জন্য যে কে পেতে দেয় তা আপনার কর্ম দেখেই বুঝা গেলো।
শাহরিয়ার, শেহজাদের কাছে মারা
শাহরিয়ার, শেহজাদের কাছে মারা খাস নাকি নিয়মিত?
কথাটা জায়গামতো লাগতেই
কথাটা জায়গামতো লাগতেই তুই-তুকারি শুরু হয়ে গেছে তাইনা? নিজেকে আপনার মতো কুত্তা-বিলাইয়ের পর্যায়ে নামাতে পারলামনা বলে তুই-তুকারি থেকে বিরত থাকলাম।
কবি বলেছেন,কুকুরের কাজ কুকুর করেছে কামড় দিয়েছে পায়,তা বলে কী কুকুরে কামাড়ানো মানুষের শোভা পায়?
মুসলমানদের সেন্স অব হিউমার
ঐ বলদা ইকারাস, অন্ডকোষ আর পুরুষাঙ্গ নিয়ে এতো আগ্রহ কেন? নাকি ইদানিং পুটুমারা খাইতে খাইতে… অভ্যাস হয়ে গেছে?
নাকি ইদানিং পুটুমারা খাইতে
তাতো হইছেই ! এটাতো ওদের চিরকালীন অভ্যাস !
মারা খাইতে আমারেও ক্রমাগত অফার দিয়ে যাচ্ছিল ! কিন্তু, আমি দেই না বইলা আমার উপর ইকারাস ক্ষিপ্ত। আমি এখন তার চক্ষুশূল ! 😀 😀 3:)
কিন্তু, আমি দেই না বইলা আমার
দেন না কেন? সবাইকে দেন, ইকারাসকে একটু দিলে কি মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে যেত?
দেন না কেন? সবাইকে দেন,
সবাইরেই দেই — মানে আপনারেও দেই– আপনি কি এটাই বলতে চাচ্ছেন?
ভাই, আমি সমকামী বা উভয়কামী হইলে গেকারাসসহ সবাইকেই দিতাম । কিন্তু আমি তো সেইটা না ! তাই কাউরেও দেই না। এমনকি আপনি চাইলেও দেই না ! 😀
এমনকি আপনি চাইলেও দেই না !
আমি মারতে চাইলে না আপনি মারা দিতে চাইবেন! 😀 😀 😀
আমি মারতে চাইলে না আপনি মারা
কারেকশন রাসেল বাই, ওইটা হবে ‘মারা নেয়া’ ! দেয়া আর নেয়ার মধ্যে দেখি পার্থক্য বুঝেন না।
আইজুদ্দিন পাত্থরস…
:হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে: :হাহাপগে:
আইজুদ্দিন পাত্থরস…
যথেষ্ঠ মজারু দাঁত কেলায়া
যথেষ্ঠ মজারু 😀 দাঁত কেলায়া হাসলাম।
বে-ফাক বিনোদিত হইলাম।
বে-ফাক বিনোদিত হইলাম।
মানলাম ইকারাস নাস্তিক, সে
মানলাম ইকারাস নাস্তিক, সে খারাপ। কিন্তুু আল্লাহর মুমিন বান্দাদের ভাষা এত মধৃুর কেন? এই পোস্টে সকল মুমিনের মধুর ভাষা ব্যবহার দেখে মুমিনদের ধর্ম সম্পর্কে মানুষের ধারণা অবশ্যই ভাল হবে না।
মুমিনদের উপর চরম বিরক্ত হলাম।
এই পোস্টে সকল মুমিনের মধুর
আপনি তো দেখি বিশাল জ্ঞানী হে, কারো ভাষা দেখে তার ধর্মের ভাল মন্দ বিচার করতে জানেন!
হাতের দাগ সোনা’র গায়ে খোঁজার মতো বিষয় হয়ে গেল না?
এই পোস্টে আপনারা মাছ ধরা নিয়ে
এই পোস্টে আপনারা মাছ ধরা নিয়ে আলাপ করছেন না। ধর্মের পক্ষেই কথা বলছেন। তাই নয় কি? অযথা খুঁচাখুঁচি করা আপনাদের স্বভাব হয়ে গেছে।
পোস্টদাতা মুর্খ।কপি পেস্ট
পোস্টদাতা মুর্খ।কপি পেস্ট পর্যন্তই তার জ্ঞানের পরিধি। উত্তর শীঘ্রই পাবেন।
পোস্টদাতা মুর্খ।কপি পেস্ট
বহুত কস্টু বেস্টু কৈরা বহুত দিন পর এক কানা কুপি পুস্ট পোস্টাইচেন, আর আপনি মুরকু কইয়া তারে অফমান কৈরা দিলেন?
যা হোক, “উত্তর শীঘ্রই পাবেন” বলে যে প্রচ্ছন্ন হুমকি দিয়ে রাখলেন সেটা কিন্তু ভাল লাগল না। এখানে যৌক্তিক আলোচনার মতো কোন বিষয় নেই, তাই বলে আপনি এ রকমটি বলার অধিকার রাখেন না, এটা না বললেই ভাল করতেন।
পোস্টদাতা মুর্খ।
ওরে জ্ঞানী,
ওরে জ্ঞানী, “মূর্খ” বানানটাতো শিখ আগে ।
এই বলদটাকে কেউ লাত্থাইয়া বাইর
এই বলদটাকে কেউ লাত্থাইয়া বাইর কৈরা দ্যায় না ক্যা?
কয়েকদিন পরে হয়তো বলবে, শওকত খান ইকারাস ন্যাংটা পোলা পোংটা পোলা সবগুলা আই ডি গুলার একজন আইজুদ্দিন।
এদ্দিন শুঞ্চি পাগল গাছে ধরে কিন্তু ছাগল যে ইষ্টিশনে চরে, এই প্রথম জানলাম।
:হাহাপগে: :মাথাঠুকি: :হাহাপগে: :মাথাঠুকি: :হাহাপগে: :মাথাঠুকি: :হাহাপগে: :মাথাঠুকি:
ওরে বলদা সম্রাট, ওটা ফেক আইডি
ওরে বলদা সম্রাট, ওটা ফেক আইডি যারই হোক, আমার দাবি এখানে স্পষ্ট — পোংটা পোলা আইডিটা ফেক এবং এজেন্ডা ভিত্তিক ব্লগিন-এর জন্য এটা খোলা হয়েছে। তাই, এই নিকের ব্যাপারে ব্যবস্থা নেয়া হোক।
মুমিনদের কান্নাকাটি বড়ই
মুমিনদের কান্নাকাটি বড়ই বিনোদন দিচ্ছে। তারমধ্যে এক ক্লীবলিঙ্গের বলগারের বিনোদন ব্লগিং করার মজা ষোলআনা উশুল হচ্ছে। তাকে ক্লীব বলার কারণ হচ্ছে- সে কি, কোন পক্ষের, কোন মতের নিজেও জানে বলে মনে হয় না। নিজেকে কখনো দাবী করে মুক্তমনা, কখনো ইসলামিস্ট, কখনো সে পক্ষ নেয় ফারাবীর মত প্রতিক্রিয়াশীল ব্লগারের, দাবী করে সে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের, কিন্তু তার রাজনৈতিক পক্ষ হচ্ছে জামাত-বিএনপির মত জঙ্গিবাদীদের সাথে। এই ক্লীবলিঙ প্রাণীর চিকিৎসা প্রয়োজন।
শেহজাদ আমান,
আপনার উপর আমি
শেহজাদ আমান,
আপনার উপর আমি চরম বিরক্ত প্রকাশ করছি। আপনি ক্রমাগত সীমা লঙন করছেন। দয়া করে আমার মন্তব্যে কোন প্রতিমন্তব্য করবেন না আপনি। এখানে আমার অভিমত জানিয়ে গেলাম।
ব্লগার শাহরিয়ার সুজন ও শিরিছ কাগজকে অনুরোধ করব, আলোচনার বিষয় নিয়ে তর্ক-বিতর্ক করা যেতে পারে। কিন্তু কোন ধরনের গালিগালাজ ও অন্যের নামকে বিকৃত করা উচিত না।
@দুলাল ভাই,
এই পোস্টটিতে
@দুলাল ভাই,
এই পোস্টটিতে বাংলাদেশের নারী শ্রমীকদের যেন সৌদিতে পাঠানো না হয়, সে ব্যাপারে আলোচনা করা হয়েছে। পোস্টটি আমার কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে হওয়ায় আমার ফেসবুক টাইমলাইনে, নিজের দুটি পেজে এবং দুটি গ্রুপে এই পোস্টটিকে আমি একাধিকবার শেয়ার করেছি। পোস্টটির প্রথম কমেন্ট ছিল আমার, দ্বিতীয় কমেন্টে ব্লগার সুজন শাহরিয়ার সরকারকে দোষারোপ করে একটি মন্তব্য করে। আমি তাকে অনুরোধ করে বলি, তিনি যেন পোস্টের বাইরে আলোচনা না করে, মূল বিষয়টিকে যেভাবে সম্ভব হাইলাইট করে।
কিন্তু এরপর কেউ একজন এসে পোস্টের সাথে বিন্দুমাত্র সম্পর্কহীন একটি মন্তব্য করে, তার মন্তব্য পড়ে আরেকজন হাসাহাসিও করে। এর আর একজন পর আপনি মন্তব্য করলেন। পোস্টটি গুরুত্বপূর্ণ বলেই আমি আমার মন্তব্য করেছি এবং বেশ অনেকগুলো শেয়ার করেছি। আপনিও হয়ত এ কারণেই মন্তব্য করেছেন যে, পোস্টটি গুরুত্বপূর্ণ। এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি পোস্টে দুইটি মন্তব্য এমন ছিল, পোস্টের সাথে যেগুলোর কোন সম্পর্কই ছিল না। সেখানে আপনি চাইলেই বলতে পারতেন, পোস্টের বাইরে যেন আলোচনা না যায়। কিন্তু সেখানে আপনি সেটা করেন নি।
আমি এই পোস্টের বিপক্ষে মন্তব্য করেছি। ঐ মন্তব্যে শুধুই পোস্টের মালিককে লক্ষ্য করে কথা বলেছি। তারপর থেকে এ পর্যন্ত আমি কখনই শুরু করিনি, আমি শুধু শেষ করেছি।
এই পোস্টটির বয়স আজ পাঁচদিন হতে চলল। আমার কাছে এই পোস্টের গুরুত্ব শূন্যের কোটায়। বলা বাহুল্য যে, এটি একটি কপিপেস্ট। সবচে’ গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টি, সেটি হচ্ছে এই পোস্টের দ্বারা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হবে, যা ইস্টিশনের দুই নং বিধি এবং সাত নং বিধির খ-ধারার সুস্পষ্ট লংঘন।
এ ধরণের একটি পোস্টের শেষে এসে আপনি আমাকে বলছেন, পোস্টের বিষয়বস্তু নিয়ে আলোচনা করতে….
ভাই, আমি একজন বিশ্বাসী। আমি পূর্ণ আস্থার সাথে বলছি যে, আমি যে কোন অবিশ্বাসীকে তার প্রাপ্য সম্মান দিতে সক্ষম।
কিন্তু কেউ যদি সাম্প্রদায়িকতা ছড়াতে চায়, কেউ যদি কোন অবৈধ উদ্দেশ্য হাসিল করার জন্য দ্বন্দ্ব বাঁধাতে চায়, তাহলে সে যেই হোক- সে যদি বিরাট কোন মাওলানাও হয়, তাকে আমি ছেড়ে কথা বলবো না। আর এ জন্য আমি একটুও দুঃখিত না।
কিছু আজীব জাতের বলগারের জ্ঞান
কিছু আজীব জাতের বলগারের জ্ঞান যে হাটুর নীচে সেটা এখানে না এলে জানতেই পারতাম না। তারা মনে করে, কাউকে না কাউকে কারো না কারো পাছা চাটতেই হবে, এর অন্যথা হলেই জাত মারা যাবে। ছাগলেরা জানে না, নিরপেক্ষ বলে একটা শব্দ আছে যেটার কারনে তাদের পক্ষে কারোর’ই মনপুত হওয়া সম্ভব হয়না। আমি সব পক্ষের, তাই কারো পক্ষের’ই নই। আমি ধার্মিক নই, ধর্মান্ধ নই আর নাস্তিক তো নই’ ই। আমি সাধারন, অতি সাধারন। দলবদ্ধ আক্রমণ জবাব বা প্রতিজবাব দেওয়া আমার চরিত্র নয়, কারো পদলেহন’ও করিনা তাই ইষ্টিশনে আমি একাই লড়ি। এখানে আমার ব্যক্তিগত বন্ধু নেই, ব্যক্তিগত শত্রুও নেই, এখানে কিছু রাজনৈতিক সহযোদ্ধা আছে যাদের সাথে রাজনৈতিক মতৈক্য আছে, আবার দেখা যায় যাদের সাথে রাজনৈতিক মতৈক্য আছে তাদের সাথে ধর্মীয় মতৈক্য নাই। তেমনি ভাবে যাদের সাথে ধর্মীয় মতৈক্য আছে তাদের সাথে হয়তো রাজনৈতিক মতৈক্য নাই। এভাবেই চলছি। কিছু জ্ঞানহীন অভদ্র ব্লোগারের কয়েকটা অশালীন বক্তব্যে আমার চরিত্র পাল্টে যাবে এমনটি যারা ভাবে তাদের সম্পর্কে কিছু বলার নাই তবে একটি কথা না বললেই নয়, আমার সম্পর্কে কারো কারো মূল্যায়নে প্রমানিত হচ্ছে আমি এখনও পথ হারাইনি, অন্তত এখন পর্যন্ত ঠিক পথেই আছি।
একজন প্রকৃত ব্লগারের চরিত্র
একজন প্রকৃত ব্লগারের চরিত্র এমনই হওয়া উচিত। শক্তিশালী বিরোধী দল না থাকলে যেমন গণতন্ত্র চর্চা বাঁধাগ্রস্থ হওয়ার আশংকা থাকে, তেমনি শক্তিশালী বিরুদ্ধ মতের ব্লগার না থাকলে ব্লগিং করেও মজা নাই। কিন্তু বিরুদ্ধতার নামে গত কয়েকদিন ইস্টিশনে যা দেখছি তাকে কখনই আমি ব্লগিং বলব না। এটাকে বড়জোর ব্যক্তিগত বিরোধ বলা যায়।
একজন প্রকৃত ব্লগারের চরিত্র
ধন্যবাদ। আপনার জবাবে আমিও লাজওয়াব।
আশা করি আপনার এই মন্তব্যের প্রতিমন্তব্যে ইকারাস সাহেব কিছু বলবেন।
আজাইরা আর খাজুইরা ব্লগিং
আজাইরা আর খাজুইরা ব্লগিং ইকারাস করেনা। এই ধরনের ব্লগিং করে ক্লীব আমান। সার্টিফিকেট বান্ধায়া রাখেন।
বাপ মা না থাকায় ইকারাস জন্ম
বাপ মা না থাকায় ইকারাস জন্ম থেকেই ডেস্পারেট তার কাছ থেকে এর চেয়ে বেশী কিছু আশা করা যায় না
আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল
আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল অন্তর্জালে নিকনেম ব্যাবহার করা, যার একটা আমিও করছি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছেএটা বদলানো জরুরি কারণ এর বড় সুবিধা নিচ্ছে ওইসব লোকেরা যারা নিজ ধর্ম রক্ষার জন্য নিকনেম নাস্তিক সেজে অন্য ধর্মের পাছায় বাঁশ দেয়। আর বাঁশ দেওয়ার পর যে ধর্মের লোকেরা বাঁশ খায় তারা বেসামাল হয়ে খুজেও সেই নিক নাস্তিকের জন্মদানকারি বাপের আকিকাগত নামটাও খুজে বের করতে পারে না এবং তার বাবা কোন স্টাইলে যৌন মিলন(মুসলিম স্টাইল, হিন্দু স্টাইল, খ্রিষ্টান স্টাইল) করে তাকে জন্ম দিছে সেটাও বের করতে পারে না। যারফলে এইসব নিকনাস্তিকরা অন্তর্জালে বসে আয়েশ করে মুড়ি খায় আর নিজ ধর্ম সংরক্ষন করে কিন্তু ভাব চোদাই নাস্তিকের।
ভাইজানেরা থামেন, নাস্তিকতা মানে নির্দিষ্ট ধর্ম নিয়া দৌড়াদৌড়ি করা না, নাস্তিকতা মানে মৌনতা।
আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল
আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল অন্তর্জালে নিকনেম ব্যাবহার করা, যার একটা আমিও করছি। কিন্তু এখন মনে হচ্ছেএটা বদলানো জরুরি কারণ এর বড় সুবিধা নিচ্ছে ওইসব লোকেরা যারা নিজ ধর্ম রক্ষার জন্য নিকনেম নাস্তিক সেজে অন্য ধর্মের পাছায় বাঁশ দেয়। আর বাঁশ দেওয়ার পর যে ধর্মের লোকেরা বাঁশ খায় তারা বেসামাল হয়ে খুজেও সেই নিক নাস্তিকের জন্মদানকারি বাপের আকিকাগত নামটাও খুজে বের করতে পারে না এবং তার বাবা কোন স্টাইলে যৌন মিলন(মুসলিম স্টাইল, হিন্দু স্টাইল, খ্রিষ্টান স্টাইল) করে তাকে জন্ম দিছে সেটাও বের করতে পারে না। যারফলে এইসব নিকনাস্তিকরা অন্তর্জালে বসে আয়েশ করে মুড়ি খায় আর নিজ ধর্ম সংরক্ষন করে কিন্তু ভাব চোদাই নাস্তিকের।
ভাইজানেরা থামেন, নাস্তিকতা মানে নির্দিষ্ট ধর্ম নিয়া দৌড়াদৌড়ি করা না, নাস্তিকতা মানে মৌনতা।
ইরাকাস , মনে করো আজকে মারা
ইরাকাস , মনে করো আজকে মারা গেলা , তোমার মৃতদেহ কি করা হবে ? কিভাবে সৎকার করবে ?
মৃত্যুর পর আমার দেহ নিয়ে কোন
মৃত্যুর পর আমার দেহ নিয়ে কোন ভাবনা নাই। যেহেতু আমি মৃত, দেহের কোন দায় আমার নাই। পরিবারের সদস্যরা তাদের শোক গোঁছাতে যেভাবে নিয়ম পালন করে সুখ পায় সেভাবেই করবে। তাদের ভুল বা শুদ্ধ নিয়ম পালনের দায় আমার গাড়ে বর্তাবে না। তবে ইচ্ছে আছে শরীরটা শিক্ষা ও গবেষনা কাজে দান করার। পরিবারের সদস্যদের এ বিষয়ে কাউন্সিলিং করা হচ্ছে। তাদের ইচ্ছাকেই আমি গুরুত্ব দেব।
আর মাটি চাপা দেওয়া শুধুমাত্র ইসলাম ধর্মের নিয়ম না।
মুমিন কৈ গেলেন?
মুমিন কৈ গেলেন?
আমাদের মহানবী কিন্তু অনেক বড়
আমাদের মহানবী কিন্তু অনেক বড় ডাক্তারও ছিলেন।
একটি পোস্ট পড়েছিলাম, হাসতে হাসতে শুধু মরি নাই
বিশ্বনবীর ডাক্তারী(ক্লিক করেন)