আধুনিক পরজীবীরা ইদানীং বিদেশি ভাষার অনুকরণে বাংলা বর্ণগুলোকে বিকৃতভাবে উচ্চারণ করে। বাংলা ভাষার শব্দগুলো না জানার ফলে তারা ভাবপ্রকাশে ভিন্ন ভাষার দ্বারস্থ হয়। অথচ বাংলা ভাষার রয়েছে শক্তিশালী শব্দ সম্ভার। ‘ঠ’ আমাদের অতি পরিচিত ও প্রয়োজনীয় বর্ণ। যার ব্যবহার অন্য অনেক ভাষাতেই দেখা যায় না। এরকম অনন্য একটি বর্ণের ব্যবহার সম্পর্কে আমাদের সংবেদনশীল হতে হবে। এটিকে বাঁচিয়ে রাখতে হবে। নইলে এক নময় অনন্য আরেক বর্ণ ‘চন্দ্রবিন্দু’র মতো এই বর্ণটিও অপরিচিত হয়ে যেতে থাকবে। ‘ঠ’ এর সঙ্গে যুক্ত রয়েছে অসংখ্য শব্দ। সেগুলকে এখানে একত্র করেছি। আসুন, ‘ঠ’ দিয়ে শুরু হওয়া শব্দগুলো চিনে রাখি। কিছু বাদ পড়লে যোগ করে দেয়ার অনুরোধ রইল।
ঠেঙ্গে, ঠেলে, ঠেকে, ঠেকো, ঠেঙে, ঠেঙ্গা, ঠেঙ্গানো, ঠেঙ্গানি, ঠেলা, ঠেলাঠেলি, ঠেক, ঠেকনো, ঠেকনা, ঠেকরা, ঠেকা, ঠেকাঠেকি, ঠেকাতে, ঠেস, ঠেসা, ঠেসারা, ঠেট, ঠেঁটা, ঠেঁটী, ঠেটা, ঠেঁটি, ঠোক্কর, ঠোটে, ঠোঙ্গা, ঠোনা, ঠোকন, ঠোকনা, ঠোকর, ঠোকরানো, ঠোকা, ঠোকাঠুকি, ঠোস, ঠোসা, ঠোঙা, ঠোঁট, ঠেঠা, ঠ্যাঁটা, ঠ্যাঙ্গা, ঠ্যালা, ঠ্যাঙ, ঠ্যাঙা, ঠ্যাং, ঠ্যাংগানি, ঠ্যাটা, ঠক্কর, ঠন, ঠমক, ঠক, ঠকা, ঠকঠকানো, ঠকামি, ঠগ, ঠং, ঠারেঠোরে, ঠাই, ঠানদি, ঠানদিদি, ঠাণ্ডা, ঠাম, ঠামঠমক, ঠার, ঠাওর, ঠারা, ঠারাঠারি, ঠাশ, ঠাকরুন, ঠাকঠমক, ঠাকুরমা, ঠাকুর, ঠাকুরদা, ঠাকুরপো, ঠাকুরমার, ঠাস, ঠাসবুনুনি, ঠাসা, ঠাসাঠাসি, ঠাহর, ঠায়, ঠায়ঠিকানা, ঠাট, ঠাঁই, ঠাঁসা, ঠাটা, ঠান্ডাতেও, ঠাঠা, ঠগি, ঠটিয়া, ঠুন, ঠুন্কো, ঠুনকা, ঠুমকি, ঠুলী, ঠুক, ঠুকা, ঠুকানো, ঠুকান, ঠুকুনি, ঠুস, ঠুসা, ঠুং, ঠুংরি, ঠুংগি, ঠুঁটো, ঠুঁটা, ঠুটা, ঠুঙ্গি, ঠুনি, ঠুলি, ঠুসি, ঠুঙি, ঠিকে, ঠিলা, ঠিলী, ঠিক, ঠিকরনো, ঠিকরানো, ঠিকা, ঠিকাদার, ঠিকাদারি, ঠিকানা, ঠিকানাকে, ঠিকানার, ঠিকানায়, ঠিকারি, ঠিকুজি, ঠিকুজি-কোষ্ঠী, ঠিকুজী, ঠিকুজি, ঠিলিটেস্ট।
কোথা থেকে সংগ্রহ করলেন ? মাথা
কোথা থেকে সংগ্রহ করলেন ? মাথা চক্কর দিচ্ছে।
★ঠ★ বাংলার ঠেলা শব্দ
★ঠ★ বাংলার ঠেলা শব্দ
বাদ পড়েছে # ঠোলা ( পাক আমলে
বাদ পড়েছে # ঠোলা ( পাক আমলে পুলিশকে ব্যাঙ্গ করা, এখনো ভারতে ব্যাবহার হয়)
# ঠাপ ( মৌখিকভাবে কাউকে অপদস্ত , অপমান করা)
সমৃদ্ধ হলাম।
সমৃদ্ধ হলাম।
ব্বাহ!
ব্বাহ!
লেখাটি সুন্দর
লেখাটি সুন্দর
লেখাটির জন্ন আপ্নাকে ধন্নবাদ
লেখাটির জন্ন আপ্নাকে ধন্নবাদ