বাংলাদেশের সাংবাদিকতা এখন করপোরেট স্বার্থে পরিচালিত হয়। বিদেশী বহুজাতিক কম্পানির স্বার্থ রক্ষা করছে দেশের র্শীষ গণমাধ্যম। আর এ কাজে সব থেকে এগিয়ে আছে দৈনিক প্রথম আলো। এ বিষয়ে এর আগে বিস্তর ব্লগ লেখা হয়েছে। আমি শুধু নির্দিষ্টভাবে দৈনিক প্রথম আলোর তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি অরুন কর্মকার ও এ নিয়ে পত্রিকাটির সম্পাদকীয় নীতি নিয়ে কিছু আলাপ তুলবো। এই আলোচনায় দেখা যাবে কিভাবে খুলনার একটি আঞ্চলিক পত্রিকা দৈনিক পূর্বাঞ্চলের বরিশাল প্রতিনিধি অর্ধশিক্ষিত অরুন কর্মকার শত কোটি টাকার মালিক বনে গেলেন। যদি একটি পত্রিকার বিশেষ প্রতিনিধিই শত কোটি টাকার সম্পদ অবৈধ উপায়ে কামিয়ে নিতে পারেন তাহলে সেই পত্রিকার সম্পাদক সাবেক সিপিবি নেতা মতিউর রহমান কত টাকার মালিক হয়েছেন সে হিসেব করতে অবশ্যই আমাদেরকে অংকে পারদর্শী হতে হবে।
শেভরন থেকে কত পান তিনি?
প্রভাবশালী মার্কিন কম্পানি শেভরন বাংলাদেশের রাজনীতিবিদদের সঙ্গে গভীর সখ্যতা রেখে চলে। এ কম্পানির কোন দুর্নীতির রিপোর্ট দৈনিক প্রথম আলো পত্রিকায় কখনো কোন পাঠক পড়েছেন- এটা দেখাতে পারবেন না। তাহলে শেভরনের কি কোন দুর্নীতি নেই? তারা কি ধোয়া তুলসি পাতা? শেভরনের বর্জ্যে একজন স্থানীয় আদিবাসীর মৃত্যুর খবর অনেক পত্রিকাতেই এসেছিল। কিন্তু প্রথম আলোতে তা আসেনি। অরুণ কর্মকার এটা নিয়ে রিপোর্ট করার সুযোগ পাননি! শেভরন তাদের বর্জ্য পাহাড়ি ছড়ায় (ঝর্ণা) ফেললে তাতে পানি দূষিত হয়ে পড়ে। অনেক পশু মারা যায় সেই পানি খেয়ে। মাছ মরে ভেসে ওঠে। ওই পানি ভুলক্রমে পান করে সেখানে একজন মানুষও মারা যায়। অনেকের চর্মরোগ হয়। তবে এ বিষয়ে কোনো প্রতিবেদন করেনি প্রথম আলো। শেভরনের বর্জ্যে মানুষের মৃত্যু বিষয়ক প্রতিবেদন পড়তে ক্লিক করুন।
অনুমোদিত হিসেবের বাইরে বেশি গ্যাস তোলার পায়তারা করছে শেভরন। এভাবে গ্যাস তুললে দেশের সবচেয়ে সম্ভাবনাময় বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রটি দ্রুতই নিশ্বেষ হয়ে যাবে, ধ্বংস হয়ে যাবে। দেশের খ্যাতনামা সব বিশেষজ্ঞরা এ নিয়ে জোর আপত্তি করেছেন। কিন্তু অরুণ কর্মকারের তা চোখে পড়েনি। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দেখতে ক্লিক করুন। শেভরন যে অতি উত্তোলন করায় ওই অঞ্চলের মানুষের ঘরবাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে, অনেক জায়গায় মাটি দেবে গেছে তাও অরুণ কর্মকার শোনেনি।
শেভরন একটি ৫০০ মিলি লিটারের পানির বোতল কেনে ১৫ টাকা দিয়েই। কিন্তু এর বিল দেয় ৩০ টাকা। বিল বেশি দেখালে গ্যাস উত্তোলনের খরচ বাবদ ব্যয় বেশি দেখানো যায়। এতে করে তাদের ভাগে গ্যাস বেশি পড়ে। পেট্রোবাংলা গ্যাস তোলার যে চুক্তি করে তাতে বলা থাকে যে বিদেশি কম্পানি বিনিয়োগ করলে গ্যাস তোলা বাবদ যে ব্যয় হবে সেই পরিমাণ গ্যাস তারা পাবে। এরপর উদ্ধৃত্ত গ্যাস দুই পক্ষের মাঝে ভাগাভাগি হবে। শেভরন ব্যয় বাড়িয়ে দেখিয়ে গ্যাস তোলার ব্যয় বাবদ অধিকাংশ গ্যাস দখলে নেয়। তারপর উদ্ধৃত্ত গ্যাস থেকে আবার আধাআধির বেশি ভাগ নেয়। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন অনেক পত্রিকা করলেও অরুন কর্মকার ও তার পত্রিকা কোন প্রতিবেদন করেনি। শেভরন একটি পুরানো কম্প্রেসার তিনগুণ দামে বিক্রি করেছে বাংলাদেশের কাছে। এ থেকে কতজন যে টু-পাইস কামিয়েছে, তা নিয়ে প্রথম আলোর অরুণ কর্মকার অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করার সময় পায়নি। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন পড়ুন।
তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য প্রডাকশান শেয়ারিং কনট্রাক্ট (পিএসসি) করা হয় বিদেশী কম্পানির সাথে। তখন একটি নির্দিষ্ট পরমিান জায়গা ওই কম্পানিকে দেয়া হয়। পিএসসি হবার পর নতুন করে আর তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য জায়গা বাড়ানো সম্ভব নয়। কিন্তু পিএসসিকে উপক্ষো করে শেভরনের জন্য আগে একবার জায়গা বাড়ানো হয়েছে। আবারও বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে পেট্রোবাংলা। কিন্তু এ ব্যাপারে প্রথম আলো ও অরুন কর্মকার কালঘুম দিয়েছেন। তাদের কোন প্রতিবেদন নেই। তাহলে শেভরন নিয়ে প্রথম আলো কি প্রতিবেদন করে না? প্রথম আলো শেভরন নিয়ে প্রতিবেদন করে না এটা তার ও অরুনের ঘোর শত্রুরাও বলতে পারবে না।
শেভরন নিয়ে বহু প্রতিবেদনই করেন অরুন কর্মকার, যা প্রথম আলোয় গুরুত্ব দিয়েই ছাপা হয়। আর এ রকম সব প্রতিবেদনই হয় শেভরনের পক্ষে। মানুষ যখন শেভরনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছে, তখন ঠিকই অরুণ কর্মকার ছুটে গেছেন। প্রথম আলোর শেষ পাতায় বিশাল গুরুত্ব দিয়ে তিন কলামের লীড ছেপেছেন। বাহ প্রথম আলো! বাহ মতি মিঞা! উটপাখি আপনাদের মুখে হেগে দিলে মাথা লুকোবেন কোন বালিতে? অরুন কর্মকারের এই রিপোর্টটি পড়ুন। এতে দাবি করা হয়েছে, স্থানীয় মানুষদের কাজ না দেয়ায় শেভরনের উন্নয়ন কাজ আটকে গেছে। এতে গ্যাস উন্নয়ন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। স্থানীয়দের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার জন্যই এই প্রতিবেদনটি করা হয়েছে।
এই প্রতিবেদনটির উদ্দেশ্য নিয়ে কিছু বলতে চাই। প্রতিবেদনটি করতে গিয়ে অরুন কর্মকার যে চরম অসততার পরচিয় দিয়েছেন তা হলো, শেভরনের প্লেনে করেই ঘটনাস্থলে পোঁছেছেন। তাদের টাকায়, তাদের খেয়ে যে প্রতিবেদন অরুন কর্মকার করবেন তা কি সাধারণ মানুষের পক্ষে যাবে? প্রশ্নই ওঠে না। অথচ যে কোন স্থানে খনি হওয়ার আগে বহুজাতিক কম্পানগিুলো ওই অঞ্চলের সাধারণ মানুষের সামনে চাকরির মুলো ঝুলিয়ে রাখে। যেমন এখন এরকম চাকরির মুলো ঝুলানো হচ্ছে ফুলবাড়ীর কয়লা খনি প্রকল্পে। এখানেও একই সত্য কথা। সেখানে স্থানীয়রা কোন চাকরি পাবেন না। এশিয়া এনার্জি নিয়ে একটু পরে আলাপ করবো। সেখানেওে দেখবেন, অরুন কর্মকাররা কিভাবে বিদেশী টাকায় স্বদশে বিক্রি করছনে।
এশিয়া অ্যানার্জি ও অরুনের ভেল্কি
কিছুদিন আগে অরুন কর্মকার ইনিয়ে বিনিয়ে উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনের ওপর একটি প্রতিবেদন করেছেন। সেই প্রতিবেদনের মূল সুর হলো এশিয়া অ্যানার্জিকে কেন দ্রুত উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলনের সুযোগ দিচ্ছে না সরকার। কি তামাশা তাই না? যেখানে দেশের অন্যান্য গণমাধ্যমগুলো বলছে, উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলন করলে দেশের ১৪টা বাজবে, সেখানে তিনি বলছেন উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা উত্তোলন করতে হবে। এর কারণটা কি? কারণ খুব সোজা। এশিয়া অ্যানার্জির টাকায় তিনি জার্মানি থেকে ঘুরে এসেছেন। পেয়েছেন নগদ অর্থ। অবৈধ সুবিধা ও অর্থ নিয়ে তিনি রীতিমতো দেশের বিরুদ্ধে, সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে এসব লেখালেখি করে যাচ্ছেন।
সুন্দরবন ধ্বংস হয় আর অরুন বাঁশি বাজান
সুন্দরবনের পাশে যখন ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপতি হলো তখন তারস্বরে দেশের অধিকাংশ মিডিয়া চিৎকার শুরু করলো। এতে সরকার বেকায়দায় পড়ে নানান ধরনের ইতংবিতং ব্যাখ্যা দেয়া শুরু করে এবং আরও বেশি মাখিয়ে ফেলে। কিন্তু প্রথম আলো ব্যতিক্রম। কারণ সেখানে আছেন প্রগতিশীল মতি ভাই আর তার ধর্মযোদ্ধা অরুন।
সুন্দরবন প্রশ্নে অরুন কর্মকার চুপ কেন? কারণ হলো তার সাথে ভারতীয় হাই কমিশনের অত্যন্ত গভীর সর্ম্পক। কেন দাদার দেশ ভারতের বিরুদ্ধে তারা যাবেন! মনে রাখতে হবে প্রথম আলো কিন্তু প্রচণ্ড সরকার বিরোধী পত্রিকা। কোন ফাকফোকর না থাকলেও সরকারকে চুলকায় তারা। সেখানে সুন্দরবনের মতো ইস্যু! অরুন কর্মকার কিন্তু এবারেও নাকে তেল দিয়ে ঘুমুলেন! অনেকে বলেন, অরুন কর্মকারের একটি বাড়ি আছে ভারতরে সল্টলেকে। আপনারা যারা কলকাতা সর্ম্পকে জানেন তারা নিশ্চয়ই সল্ট লেক সর্ম্পকওে জানেন। সল্টলেক হলো কলকাতার গুলশান-বারিধারা। মানে সবচেয়ে দামি এলাকা। তবে যারা এরকম অভিযোগ করেছেন, তারা এখনো বাড়ির হোল্ডি নম্বর ও ছবি দিতে পারেননি। এ জন্য এটা অভিযোগ হিসেবেই রাখা হলো। শুধু রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র কেন? সুন্দরবন ধ্বংস করতে আরেকটি বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণ করছে বেসরকারি দেশীয় কম্পানি ওরিয়ন। তার বিরুদ্ধে কোন প্রতিবেদন করেনি অরুন কর্মকার। কারণ কি? কারণ হলো, ওরিয়ন নিয়ে কথা বলতে গেলে তো আপনাকে রামপাল নিয়েওে কথা বলতে হবে। ওরিয়নের কেন্দ্র নিয়ে পড়তে ক্লিক করুন।
ইউনাইটেড গ্রুপের মিডিয়া উপদষ্টো
সাংবাদিকদের নতুন একটি চল শুরু হয়েছে। তা হলো, কোন বড় গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টার পদ বাগানো! আর ওই গ্রুপের বিরুদ্ধে যাতে কোন নিউজ না হয় সে বিষয়টা দেখভাল করা। অরুন কর্মকারও পিছু হঠেননি। অবশেষে ইউনাইটেড গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টার দায়িত্ব নিলেন। এ পদ থেকে তিনি মাসে লাখ টাকার ওপর নগদ টাকা পান। আর অনিয়মিত কত পান সে হিসেব পাঠক করতে থাকেন। ইউনাইটেড গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা অরুনকে বানানোর কারণ হলো, এই গ্রুপটির বিদ্যুৎকেন্দ্র রয়েছে। আর এসব বিদ্যুৎকেন্দ্র হলো দুই নম্বরি সব ব্যাপার স্যাপার। এর সঙ্গে যুক্ত আছে সামিট গ্রুপও।
ইউনাইটেড ও সামিট পাওয়ার মিলে দেশের বিদ্যুৎখাত লুটে নিচ্ছে। এই লুটের সংবাদ যাতে ছাপা না হয়, তার জন্য অরুন কর্মকার জ্বালানি বিটের বিভিন্ন পত্রিকার সাংবাদিকদের নিয়ে একটি সিন্ডিকেট তৈরী করেছেন। সিন্ডিকেটের নেতা হিসেবেই তাকে এই গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা করা হয়েছে। ইউনাইটেড গ্রুপ দিনে দুপুরে মালয়েশিয়ান এক লোকের একটি বিদ্যুৎকন্দ্রে দখল করে নিয়েছে। কিন্তু এ সংক্রান্ত কোন নিউজ প্রথম আলো ও অরুনের সিন্ডিকেটভুক্ত পত্রিকাগুলোতে নেই। আর অন্যান্য চুরি জালিয়াতি ও বিদেশে টাকা পাচারের বিষয় তো রয়েছেই।
এসব কারণইে ইউনাইটেড গ্রুপ তাকে উপদেষ্টার নামে আসলে প্রতি মাসে ঘুষ হিসেবে পারিশ্রমিক দিচ্ছে। ইউনাইটেড গ্রুপের দুর্নীতি বিষয়ক প্রতিবেদন পড়তে ক্লিক করুন। এতো এতো কিছু করে অরুন কর্মকারের ভাগ্য আসলেই খুলে গেছে। বরিশালে তিনি খুলনা থেকে প্রকাশিত আঞ্চলিক পত্রিকা পূর্বাঞ্চলের রিপোর্টার ছিলেন। নেই কোন উচ্চ ডিগ্রিও। সেখান থেকে ঘষে মেজে প্রথম আলোতে নানান কায়দায় এসেছেন। তিনি বছর খানেক হলো ৩০ লাখ টাকা দিয়ে একটি গাড়ি কিনেছেন। আর অফিস থেকে একটি গাড়ি তো পেয়েছেনই। নিজের কেনা গাড়িটি স্ত্রীর ব্যবহারের জন্য রেখেছেন। আর অফিসের গাড়িটি তিনি নিজে ব্যবহার করেন। ইউনাইটেড গ্রুপের আরো দুর্নীতি সম্পর্কে জানতে এখানে ঢু মারুন।
শেষ কথায় বলতে চাই, এই দালালদের বর্জন করতে হবে। প্রথম আলোর দ্বিচারিতার বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে। অরুন কর্মকারের মতো লোভী, কুশিক্ষিত, মূর্খ, বিদেশী কম্পানির দালালরা যদি মিডিয়া শাসন করে তাহলে এই খাতে কিভাবে মেধাবী সৎ ছেলেরা আসবে! হলুদ সাংবাদিকতা করে যারা মিথ্যাকে সত্য আর সত্যকে মিথ্যা বানাচ্ছে, তাদের বিচারের ব্যবস্থা করে শাস্তির মুখোমুখি করতে হবে। সবাই এই দালাল ও মিথ্যুক স্ট্যান্ডবাজদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হন।
মধ্য রাতের ট্রেন, খুব ভালো
মধ্য রাতের ট্রেন, খুব ভালো উদ্যোগ, কিন্তু আপনি কেনও ছদ্ম নামে? এই লেখাটি কি এমন কিছু জটিল যে আপনাকে ছদ্ম নামে লিখতে হবে? হাস্যকর!
ইস্টিশনের জন্মলগ্ন থেকেই
ইস্টিশনের জন্মলগ্ন থেকেই ব্লগিং করি ছদ্মনামে। এটা অনেকেই করে। বাংলাদেশে বসে এসব দৃর্নীতির বিরুদ্ধে লিখতে গেলে টাকার কাছে বিক্রি হয়ে যেতে হবে। না হয় মাইর। বিক্রি যেন হতে না পারি এজন্যই এই নিকে লিখি। নাগরিক সাংবাদিকতা আমার শখের একটা জায়গা। শখ নিবারনের জন্যই লিখি।
সরোয়ার ভাই, মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
বাংলা ব্লগে ছদ্মনামে এর
বাংলা ব্লগে ছদ্মনামে এর চাইতেও সিরিয়াস সব ব্লগ লেখা হয়েছে। তাতে সমস্যা হয়েছে কি? ছিদ্রান্বেষণের চাইতে সহজ কাজ আর নাই।
এনি ওয়ে, চমৎকার একটা পোষ্ট। এসব দালালদের মুখোশ এভাবে উন্মোচন করতে হবে। পোষ্ট স্টিকি করার দাবী জানালাম। লেখককে ধন্যবাদ।
মহামান্য ভাই,
ধন্যবাদ আপনাকে।
মহামান্য ভাই,
ধন্যবাদ আপনাকে।
ছদ্ম নামে লিখলে আপনার সমস্যা
ছদ্ম নামে লিখলে আপনার সমস্যা কি? উনার বেশির ভাগ পোস্ট হচ্ছে অনুসন্ধানমূলক। এই কাজ ইস্টিশন ব্লগে এখনো পর্যন্ত আর কেউ করেন নি।
ট্রেন ভাই, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। বিদেশী বেনিয়া কোম্পানির কাছে বিক্রি হয়ে আমাদের দেশের কিছু দালাল এক একটা বড় চুতিয়া হয়ে গেছে।
বিদেশী বেনিয়া কোম্পানির কাছে
এদের মুখোশ খোলার চেষ্টা করছি। আপনারাও এদের বিরুদ্ধে কথা বলেন।
তারপরও প্রথমআলো আমরা পড়ব।
তারপরও প্রথমআলো আমরা পড়ব। আমরা পড়া মানে প্রিন্ট মিডিয়া শাসন করবে অরূণ আর নষ্ট বাম মতি কাকুরা!
অসাধারণ একটা পোস্ট। স্টিকি করার জন্য অনুরোধ রইল।
প্রথমআলোর একক মিডিয়া আধিপত্য
প্রথমআলোর একক মিডিয়া আধিপত্য ভাঙতে পারি আমরা। আসুন সবাই প্রথম আলো বর্জন শুরু করি। হলুদ সাংবাদিকতার চারনক্ষেত্র প্রথম আলোকে ছুড়ে ফেলে দেই।
লেখককে অনেক ধন্যবাদ
লেখককে অনেক ধন্যবাদ গুরুত্বপূর্ণ এই আলোচনার সুযোগ তৈরীর জন্য।
তেল-গ্যাস-জ্বালানী খাতে বিদেশী কোম্পানী কিংবা ক্ষমতাসীনদের বিপক্ষে যায় সে সব খবর বরাবরই ব্ল্যাক-আউট হতে দেখেছি। যে খবর যত নেতিবাচক, তার ‘ব্ল্যাকআউট ভ্যালু’ ততো বেশী। আবার কালে ভদ্রে যে নেতিবাচক খবরগুলো মূল ধারার মিডিয়ায় উঠে আসে, তাও বেশ কৌতুহলোদ্দীপক মনে হয়েছে। কারণ, বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই একবার বোমা ফাটিয়ে দিয়ে এই সাহসী প্রতিবেদকদের আর কোন ফলো-আপ প্রতিবেদন করতে দেখি না। যেন সকল ঘটনার সেখানেই সমাপ্তি; যেন একবার কোনভাবে একটা আধ-পাতা প্রতিবেদন ছাপিয়ে দিয়েই দায়িত্ব শেষ সবার! এখানে খবর ছাপানোর পরস্পর-বিরোধী সিন্ডিকেটদের মধ্যকার দ্বন্দ্বও এমন ‘সত্যান্বেষণ’ এর অনুপ্রেরণা কি না তাও খতিয়ে দেখার অবকাশ আছে। এই লেখাটায় জ্বালানী বিটের সাংবাদিকদের নিয়ে তৈরী একটি সিন্ডিকেট এর কথা বলা হয়েছে। এমন সিন্ডিকেট দেশে কয়টি? এই সিন্ডিকেটগুলোর ব্যাপারে আরও জানা যায় কিভাবে? প্রসঙ্গত মনে পড়ছে – প্রায় এক দশক আগে এই সেক্টরে তৎপর সাংবাদিকদের নিয়ে আরেকটা ফোরাম তৈরী করা হয়েছিল, যেটির অর্থায়ন হতো USAID থেকে। এ ধরণের সংগঠন বাংলাদেশে এই মুহুর্তে কতগুলো আছে কেউ কি জানেন?
ঠিক এই মুহুর্তে সঠিক ডাটা
ঠিক এই মুহুর্তে সঠিক ডাটা দিতে পারছিনা। চেষ্টা করব এটি নিয়ে একটি পোস্ট তৈরি করতে।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
এ বিষয় অনেক খেত্রে দেখা গেছে।
এ বিষয় অনেক খেত্রে দেখা গেছে। দেশের জন্য না শুধু নিজের পকেট ভরাতে এই কাজ অনেকে করে জাচ্ছে। ধন্যবাদ লেখক কে।
সবাই নিজের পকেট ভরানোর জন্য
সবাই নিজের পকেট ভরানোর জন্য এই ধরনের কাজ করে। এরা দেশের স্বার্থ ও মুল্যবোধের বিসর্জন দেয় নিজেদের পকেট ভরানোর জন্য।
প্রথমালুরে এভাবে ল্যাংটা করার
প্রথমালুরে এভাবে ল্যাংটা করার জন্য ধন্যবাদ। চলুক আপনার অসাধারণ এই নাগরিক সাংবাদিকতা।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
ভাল।
ভাল।
(No subject)
😀
এইসব দালালগুলোকে গাছে ঝুলিয়ে
এইসব দালালগুলোকে গাছে ঝুলিয়ে প্রকাশ্যে ফাঁসি দেওয়া উচিৎ।
এদেরকে কেউ কিছু করতে পারবেনা।
এদেরকে কেউ কিছু করতে পারবেনা। এদের পেছনে যারা কলকাঁঠি যারা নাড়ে তাদের ক্ষমতা অসীম। আমরা সাধারণ মানুষ এদেরকে ঘৃণা ভরে প্রত্যাখ্যান করলে এরা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে।
apnara arekti data jukto
apnara arekti data jukto korun…
arun karmakar chevron er development work er sub vontractor..
orthat bibiana te j kaj cholse oi kajer supplyer holo arun..
so arun chevron er sathe thakbe..
sob kisu prothom alo j jsne eta amar mone hoena.
kisu bapar atun er dhanda o jukto hoe ei jonno seh dalali kore
পোস্টে এই বিষয়টা
পোস্টে এই বিষয়টা প্রচ্ছন্নভাবে এসছে। তারপরও আরো বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করে আলাদা একটা পোস্ট লিখব। ধন্যবাদ আপনাকে তথ্য শেয়ার করার জন্য।
প্রথম আলোর চরিত্র, ফুলের মত
প্রথম আলোর চরিত্র, ফুলের মত পবিত্র। 😀
প্রথম আলো আফিমের মত।
প্রথম আলো আফিমের মত।
কামডা কি ঠিক করলেন>>>>
কামডা কি ঠিক করলেন>>>> এক্কেবারে ল্যাংটা বাবা বানাই দিলেন।
যাদের লজ্জ্বা নাই তাদের নেংটা
যাদের লজ্জ্বা নাই তাদের নেংটা করা না করায় কি আর হবে? তারপরও এই চক্রের বিরুদ্ধে সচেতন হওয়ার জন্য এই লেখা।
এসব লোকদের লাথি মেরে বাংলাদেশ
পুরাই ঝাঁটামারা পোষ্ট।
পুরাই ঝাঁটামারা পোষ্ট। চমৎকার…
ধন্যবাদ ভাই।
ধন্যবাদ ভাই।
সাংবাদিকতার নামে বাটপারি। দেশ
সাংবাদিকতার নামে বাটপারি। দেশ মাতার কু সন্তান এই গুলো।
_________________
বিদেশীদের টাকা খেয়েই তো এতো
বিদেশীদের টাকা খেয়েই তো এতো দামী পত্রিকা,তা না হলে কি তাদের নিউজপ্রিন্টের পেপার বিদেশ থেকে আসে!
ভীনদেশী এজেন্ডা বাস্তবায়নই হলো এই পত্রিকার মূল লক্ষ্য!
দয়া করে,আমাকে একটি মেইল করুন
দয়া করে,আমাকে একটি মেইল করুন । খুবই দরকার।
Shahriarazim@gmail.com