কবিতা জেনে গেছে …
না ! এটা কোন শোককবিতা না,
কারো কোমল হৃদয় নদীতে দুঃখের পাল তুলে যাওয়া বিরহী কোনো সাম্পান নয় এ কবিতা ।
এ কবিতা আহত হতে জানেনা,
এ কবিতা রক্তাক্ত হতে জানেনা,
এ কবিতা ডুকরে কাঁদতে জানেনা ।
কবিতা জেনে গেছে, সভ্যতার নামে মিথ্যে মানুষ কেবল অসভ্যতা নির্মাণ করছে
নিপুণ চারু হাতে ।
কবিতা বুঝে গেছে, যন্ত্রণায় দগ্ধ হওয়ার নামে ইতর মানুষ প্রকাশ্য বিলবোর্ড হতে ভালোবাসে,
পত্রিকা কিম্বা ক্যানভাসে বিমূর্ত শোকস্তম্ভ হতে ভালোবাসে ।
কে তুমি একুশে কিম্বা ছাব্বিশে কালো ব্যাজ ধারণ করো ?
কে তুমি সাদা শাড়ি অথবা কালো জামায় শহীদ মিনার ও স্মৃতিসৌধে ফুলেল শ্রদ্ধা জানাও ??
কবিতা জেনে গেছে, সেই তুমি তিনশত তেষট্টি দিন কী নিদারুণ ভেজাল দিন কাটাও !
তেলের মাঝে জল মেশাও,
স্বপ্নের ভেতরে দুঃস্বপ্ন গুজে দাও ।
কবিতা জানে, হাড্ডিসার শিশুর দুর্বল কান্না তুমি শোনোনা ।
কবিতা জানে, সামান্য মজুরীর বিনিময়ে কী নির্মম হয় তোমার লকলকে জিভখানা ।
কবিতা জানে, তুমি শত্রু পাহাড়ের ।
তুমি শত্রু স্রোতস্বিনী নদীর,
তুমি শত্রু গাজীপুর কিম্বা সুদরবনের,
তুমি শত্রু বড় পুকুরিয়া কয়লা খনির,
তুমি শত্রু স্পেকত্রা, তাজরিন, রানা’র,
সর্বোপরি তুমি শত্রু মানবতার এবং সভ্যতার ।
এ কবিতা শোক ভুলে গেছে
শোকাহত হতে পারেনা এ কবিতা ।
এ কবিতা কেবল পারে চিৎকার করে বলতে, জেগে ওঠো শ্রমজীবী সর্বহারা মানুষ
জেগে ওঠো ধংস স্তুপ ঠেলে, জেগে ওঠো শোষণের ধ্বসে পড়া ইমারত ঠেলে ।
মাথা তোল, মুষ্টিবদ্ধ শ্রমিকের হাত উরধে তুলে বলো –
দুনিয়াআআআআর মজদুর এএএএক হও …
————————————— উড়নচণ্ডী পংতিমালা
কবিতা সৌন্দর্য্য হইছে।
কবিতা সৌন্দর্য্য হইছে। :থাম্বসআপ:
” কবিতা সৌন্দর্য্য হইছে …
” কবিতা সৌন্দর্য্য হইছে … ”
——- ধন্যবাদ !!!
কবিতে এখন সব বুঝে, সে চিনতে
কবিতে এখন সব বুঝে, সে চিনতে পারে আমাদের ধর্ষিত বিবেককে !
” কবিতে এখন সব বুঝে, সে
” কবিতে এখন সব বুঝে, সে চিনতে পারে আমাদের ধর্ষিত বিবেককে ! ”
————- কারণ কবিতা অমানুষ না …
কোবতে হেব্বি,সেই
কোবতে হেব্বি,সেই ঝাঁজ।চরম।ভালো লাগলো।
কোবতে হেব্বি,সেই
কোবতে হেব্বি,সেই ঝাঁজ।চরম।ভালো লাগলো।
…………………………………
স্টিভেন ডি চন্দন
———- ধন্যবাদ আপনাকে । অসুখের পরে যেন পাই কিছু সুখ / জীবন জীবনের মানে খুঁজুক ।
ভাল লাগল
ভাল লাগল