কেয়মাতের মাঠে জিজ্ঞাসা করা হবে , রব কে , নবী কে ইত্যাদি। সেখানে জিজ্ঞাসা করা হবে না , ইংরেজী , গনিত , বিজ্ঞান ইত্যাদি কেমন জানি। সুতরাং একজন মুসলমানের আসল জ্ঞানের বিষয় হলো দ্বীনি জ্ঞান বা ইসলামী জ্ঞান। বাকী সবই ফালতু ও কুফুরি জ্ঞান , যা আমাদের বেহেস্তে যাওয়ার পথে অন্তরায়। তাই আস, সবাই আমরা দ্বীনি জ্ঞান শিক্ষা প্রচার ও প্রতিষ্ঠার জন্যে স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদিকে কওমী মাদ্রাসায় রূপান্তরিত করার জন্যে জিহাদ করি।
স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরা যে জ্ঞান অর্জন করি তার ১০০%ই হলো ইহুদি নাসারা কাফেরদের তৈরী কুফুরি জ্ঞান। এসব জ্ঞান অর্জন করে বহু ইমানদার মুসলমানই অতীতে ইমান হারিয়ে দোজখের রাস্তা পরিস্কার করেছে। বর্তমানে যে সব নাস্তিক দেখা যায়, দেখা যাবে তারা সবাই এই কুফুরি শিক্ষা গ্রহন করেই নাস্তিক হয়েছে।
সুতরাং দেখা যাচ্ছে মুসলমানদের ইমান নষ্ট করার জন্যেই খুবই পরিকল্পনা করে ইহুদি নাসারা কাফেররা এই কুফুরি জ্ঞানকে আমাদের মধ্যে চালু করে গেছে। কিন্তু আমরা খাটি মুসলমানরা তাদের সেই ষড়যন্ত্র ধরে ফেলেছি।
তাই হে মুমিন মুসলমানরা, আসো , কুফুরি শিক্ষাকে নির্মুল করার জন্যে আমাদের সকল স্কুল , কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে কওমী মাদ্রাসায় পরিনত করে , খাটি ও সহিহ ইসলাম শিক্ষার প্রসার ঘটাই ও সকলের জন্যে জান্নাতে যাওয়ার রাস্তা পরিস্কার করি।
একবার এক দুই বছরেরর একটি শিশু
একবার এক দুই বছরেরর একটি শিশু পথ ভুল করে বাড়ী থেকে অনত্র চলে যায়। এমতাবস্থায় শিশুটি রাস্তার পাশে দাড়িয়ে কান্না করছে। পথে যতায়াতরত লোকজন শিশুটিকে কান্না করতে দেখে জিজ্ঞাসা করল- এই ছেলে তুমি কাদছ কেন
ছেলে বলে আব্বা।
লোকজন: তোমার নাম কি,
ছেলে: আব্বা
লোকজন: তোমার বাবার নাম কি
ছেলে: আব্বা
লোকজন:তোমার দাদার নাম কি
ছেলে: আব্বা
ছেলেটি কে যে যাই জিজ্ঞাস করে তার উত্তর একটিই ,আব্বা, আব্বা আব্বা।
বর্তমানে আমাদের দেশে কিছু নাস্তিক কুল ও এই অবুঝ শিশুটির মত বার বার ব্লগে ব্লেগ আব্বা আব্বা করেই যচ্ছে। মানুষ বুঝুক আর না বুঝুক, মানুক আর না মানুক।
ওরা তাই চায়
ওরা তাই চায়