দক্ষতার সাথে দেশ পরিচালনার মাধ্যমে বাংলাদেশের অবস্থান মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছে। সরকারের নেতৃত্বে গঙ্গার পানির ন্যায্য হিৎসা, পার্বত্য শান্তি চুক্তি, নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ, পদ্মা সেতুতে রেল লাইন স্থাপন, সাড়ে ৮ হাজার কোটি টাকায় কর্ণফুলী ট্যানেল, মেট্রোরেলসহ বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন হচ্ছে। যা বিদেশে দেশের অবস্থানকে আরও মজবুত করেছে। ১৯৭২-৭৩ সালে দেশে মানুষ ছিল সাড়ে ৭ কোটি। তখনও দেশে খাদ্য ঘাটতি ছিল। অথচ এখন দেশে জনসংখ্যা ১৬ কোটির উপরে হলেও দেশে কোন খাদ্য ঘাটতি নেই। এবার দেশে খাদ্য উৎপাদন হয়েছে ৩ কোটি ৮৪ লাখ মেট্রিক টন। যা বিগত বছরের রেকর্ড ভেঙেছে। স্বাধীনতার পর দেশে কোন রিজার্ভ ছিল না। এখন রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ৩০ বিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে তৈরী পোশাক রফতানিতেও বাংলাদেশ এগিয়ে। পোশাক রফতানিতে বাংলাদেশ এখন বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম রফতানিকারক দেশ। প্রকৃতপক্ষে সরকারের গতিশীল নেতৃত্বই দেশকে আলোকিত করেছে। যারা একদিন উপহাস করে বলেছিল বাংলাদেশ তলাবিহীন ঝুঁড়ি, তারা আজ দেখছে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।
গতিশীল নেতৃত্বে আলোকিত দেশ
ফেসবুক মন্তব্য
শেয়ার করুনঃ
দেদার ছাড় দিয়ে রাজকোষ খালিকরে
দেদার ছাড় দিয়ে রাজকোষ খালিকরে হাততালি কুড়োন নয়। দূরের পথযাত্রায় দুরন্ত গতিতে এগিয়ে যাওয়া।