সৌদি গ্রান্ড মুফতি যে কি না সৌদি আরব তখা ইসলামী বিশ্বের সব চাইতে সম্মানিত ও মর্যাদাশীল ইসলামী ব্যাক্তিত্ব, যার বক্তব্যকে ইসলামের বক্তব্য বলে ধরা হয়, অবশেষে তিনি ইসলাম ত্যাগ করে কাফের হয়ে গেলেন। আর সেটা না করে অবশ্য উপায়ও ছিল না। যে ইসলাম বস্তুত: বর্বরতা , অসভ্যতা , অমানবিকতা , অনৈতিকতা , নিষ্ঠুরতা , হত্যা , ডাকাতি , ধর্ষন ইত্যাদি সমর্থন করে , বিবেকবান ব্যাক্তি মাত্র সেই ইসলামকে সত্য ধর্ম হিসাবে বিশ্বাস করতে পারে না আর সেই ব্যাক্তি যদি মুসলমান ঘরে জন্ম গ্রহন করে থাকে , তাহলে তাকে ইসলাম ত্যাগ করা ছাড়া আর কিছুই করার থাকে না।
সৌদি গ্রান্ড মুফতির ইসলাম ত্যাগের খবরটা আন্তর্জাতিক সকল গনমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে। যা দেখা যাবে নিচের লিংকে :
http://english.alarabiya.net/en/News/middle-east/2014/08/19/Saudi-mufti-ISIS-is-enemy-No-1-of-Islam-.html
একজন মুসলমান যদি ইসলামের মৌলিক ও শ্রেষ্ট বিধানকে অস্বীকার করে , তাহলে বলতে হবে সে ইসলাম ত্যাগ করল। এখন ইসলামের মৌলিক বিধানটা কি । হাদিসে বলেছে :
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৪ :: অধ্যায় ৫২ :: হাদিস ৪৫:
আবুল ইয়ামান (র)………….আবূ সাঈদ খুদরী (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, জিজ্ঞাসা করা হলো, ‘ইয়অ রাসূলুল্লাহ! মানুষের মধ্যে কে উত্তম? রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, ‘সেই মুমিন যে নিজ জান ও মাল দিয়েআল্লাহর পথে জিহাদ করে।’ সাহাবীগণ বললেন, তারপর কে? তিনি বললেন, ‘সেই মুমিন যে, পাহাড়ের কোন গুহায় অবস্থান করে আল্লাহকে ভয় করে এবং নিজ অনিষ্ট থেকে লোকদেরকে নিরাপদে রাখে।’
সহিহ মুসলিম :: বই ২০ :: হাদিস ৪৬৫২:
মানসূর ইবন আবু মুজাহীম (র)……আবু সাঈদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত । এক ব্যক্তি নবী (সা) -এর কাছে এসে বললো, সর্বোত্তম লোক কে? তিনি বললেনঃ সে ব্যক্তি যে তার জান ও মাল দিয়ে আল্লাহর” রাহে জিহাদ করে । সে ব্যক্তি বললো, তারপর কে? তিনি বললেনঃ যে মুমিন কোন পাহাড়ী উপত্যাকায় নির্জনে বসে তার প্রতিপালকের ইবাদত করে এবং স্বীয় অনিষ্ট থেকে লোকজনকে বাঁচায় ।
অর্থাৎ জান ও মাল দিয়ে জিহাদ যে মুসলমান করে সেই হলো শ্রেষ্ট মুসলমান যার অর্থ জান ও মাল দিয়ে জিহাদ করাই হলো ইসলামের মৌলিক ও শ্রেষ্ট বিধান। এখন এই জিহাদটা কি জিনিস , সেটাও আছে কোরান ও হাদিসে –
সুরা তাওবা -৯: ৫: অতঃপর নিষিদ্ধ মাস অতিবাহিত হলে মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে থাক। কিন্তু যদি তারা তওবা করে, নামায কায়েম করে, যাকাত আদায় করে, তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিশ্চয় আল্লাহ অতি ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।
সুরা তাওবা -৯: ২৯: তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ লোকদের সাথে, যারা আল্লাহ ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, আল্লাহ ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে।
অর্থাৎ মুশরিক ও ইহুদি নাসারাদেরকে যেখানেই পাওয়া যাবে সেখানেই হত্যা করতে হবে , তাদের বিরুদ্ধে চিরকাল যুদ্ধ করতে হবে যতক্ষন না তারা ইসলাম গ্রহন করে, আর এটাই হলো জিহাদ। উক্ত আয়াত সমূহের সুন্দর ব্যখ্যা দিয়ে গেছেন স্বয়ং মুহাম্মদ , যেমন –
সহিহ মুসলিম :: খন্ড ১ :: হাদিস ৩০:
আবু তাহির, হারমালা ইবন ইয়াহইয়া ও আহমাদ ইবন ঈসা (র)……আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন,আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই – এ কথার সাক্ষ্য না দেওয়া পর্যন্ত লোকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে আমি আদিষ্ট হয়েছি । সূতরাং যে কেউ আল্লাহ ছাড়া ইলাহ নেই স্বীকার করবে, সে আমা হতে তার জানমালের নিরাপত্তা লাভ করবে; তবে শরীআতসম্মত কারণ ব্যতীত । আর তার হিসাব আল্লাহর কাছে ।
সহিহ বুখারী :: খন্ড ১ :: অধ্যায় ২ :: হাদিস ২৪:
আবদুল্লাহ্ ইব্ন মুহাম্মদ আল-মুসনাদী (র) ………… ইব্ন উমর (রা) থেকে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ্(সা) ইরশাদ করেনঃ আমি লোকদের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যাবার জন্য আদিষ্ট হয়েছে, যতক্ষন না তারা সাক্ষ্য দেয় যে, আল্লাহ্ ছাড়া কোন ইলাহ্ নেই ও মুহাম্মদ রাসূলুল্লাহ্(সা) আল্লাহ্র রাসূল, আর সালাত কায়েম করে ও যাকাত দেয়। তারা যদি এ কাজগুলো করে, তবে আমার পক্ষ থেকে তাদের জান ও মালের ব্যাপারে নিরাপত্তা লাভ করল; অবশ্য ইসলামের বিধান অনুযায়ী যদি কোন কারন থাকে, তাহলে স্বতন্ত্র কথা। আর তাদের হিসাবের ভার আল্লাহ্র ওপর ন্যস্ত।
সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে দুনিয়ার শেষ অমুসলিমটা ইসলাম গ্রহন না করা পর্যন্ত , তাদের বিরুদ্ধে জান মাল দিয়ে যুদ্ধ করা , তাদেরকে হত্যা করা এটাই হচ্ছে প্রকৃত জিহাদ। মুহাম্মদ নিজেই বলেছেন –
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৪ :: অধ্যায় ৫২ :: হাদিস ৭৩:
আব্দুল্লাহ ইব্ন মুহাম্মদ (র)…………উমর ইব্ন উবায়দুল্লাহ (র)-এরাযাদকৃত গোলাম ও তার কাতিব আবূন নাযর (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আব্দুল্লাহ ইব্ন আবূ আওফা (রা) তাঁকে লিখেছিলেন যে, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, তোমরা জেনে রাখ, তরবারীর ছায়ার নীচেই জান্নাত। উয়াইসী (র) ইব্ন আবুযাযিনাদ (রা)-এর মাধ্যমে মূসা ইব্ন উকবা (রা) থেকে হাদীস বর্ণনায় মুআবিয়া ইব্ন আমর (র) আবূ ইসহাক (র)-এর মাধ্যমে মূসা ইবন উকবা (র) থেকে বর্ণিত হাদীসের অনুসরণ করেছেন।
অর্থাৎ তরবারীর নিচে তথা যারা অস্ত্র দিয়ে অমুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে হত্যা করবে বা নিহত হবে , তারাই প্রকৃত জিহাদ করবে , ও তারাই প্রকৃত জান্নাতবাসী। মুহাম্মদ নিজেই বলে গেছেন ,
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৪ :: অধ্যায় ৫২ :: হাদিস ২২০:
ইয়াহ্ইয়া ইব্ন বুকাইর (র)……………আবূ হুরায়রা (রা) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) বলেছেন, অল্প শব্দে ব্যাপক অর্থবোধক বাক্য বলার শক্তি সহ আমি প্রেরিত হয়েছি এবং শত্রুর মনে সন্ত্রাস সৃষ্টির মাধ্যমে আমাকে সাহায্য করা হয়েছে। একবার আমি নিদ্রায় ছিলাম, এমতাবস্থায় পৃথিবীর ধনভান্ডার সমূহের চাবি আমার হাতে অর্পণ করা হয়। আবূ হুরায়রা (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (সাঃ) তো চলে গেছেন আর তোমরা তা বের করছ।
অর্থাৎ ইসলামের প্রকৃত বিধান হলো জিহাদ আর সেটাও করতে হবে সন্ত্রাস সৃষ্টির মাধ্যমে। যারা সোজা অর্থ ইসলাম প্রচারের প্রকৃত উপায় হলো যুদ্ধ ও সন্ত্রাস সৃষ্টি করে অমুসলিমদের মনে ভয় সৃষ্টি করা। সেটা করতে গিয়ে যদি নিজের জান চলে যায় তাহলে সে শহীদ হয়ে সোজা জান্নাতের গমন করবে , যেটা বলা হয়েছে নিচের হাদিসে –
সহিহ বুখারী :: খন্ড ৪ :: অধ্যায় ৫২ :: হাদিস ৬৩:
মুহাম্মদ আব্দুর রহীম (র)………বারা’ (রা) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, লৌহ বর্মে আবৃত এক ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ (সাঃ)-এর কাছে এসে বলল, ‘ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমি যুদ্ধে শরীক হবো, না ইসলাম গ্রহণ করব? তিনি বললেন, ‘ইসলাম গ্রহণ কর, তারপর যুদ্ধে যাও।’ তারপর সে ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করে যুদ্ধে গেল এবং শাহাদাত বরণ করল। রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বললেন, ‘সে অল্প আমল করে বেশী পুরস্কার পেল।’
অর্থাৎ ইসলাম কবুল করার পর পরই একজন মুসলমানের মূল কাজ হলো জিহাদে অংশ গ্রহন করা , আর তাতে যদি মৃত্যু ঘটে তাহলে সে শহীদ হয়ে সোজা বেহেস্তে চলে যাবে।
জিহাদের সময় কিভাবে অমুসলিমদেরকে হত্যা করতে হবে , সেটা বলা আছে কোরানে –
সূরা আনফাল- ৮: ১২: যখন নির্দেশ দান করেন ফেরেশতাদিগকে তোমাদের পরওয়ারদেগার যে, আমি সাথে রয়েছি তোমাদের, সুতরাং তোমরা মুসলমানদের চিত্তসমূহকে ধীরস্থির করে রাখ। আমি কাফেরদের মনে ভীতির সঞ্চার করে দেব। কাজেই গর্দানের উপর আঘাত হান এবং তাদেরকে কাট জোড়ায় জোড়ায়।
অর্থাৎ অমুসলিমদেরকে সহজে হত্যা করলে সেটা সহিহ হবে না। তাদেরকে হত্যা করতে হবে ঘাড়ের ওপর চাপাতি বা তরবারির কোপ দিয়ে। তাহলেই সেটা হবে সহিহ ইসলামী হত্যা। দুনিয়া ব্যাপী খাটি মুসলমানরা সেটাই করছে। তারা অমুসলিমদেরকে আক্রমন করে বন্দী করে , তারপর তাদেরকে তরবারি বা চাপাতির কোপে হত্যা করছে। আই এস , আল কায়েদা ,তালেবান ইত্যাদিদের কাছে অমুসলিম হত্যার সবচাইতে প্রিয় ও সহিহ ইসলামী কায়দা সেটাই। ঢাকার গুলশানে সহিহ মুসলমানরা ঠিক এই কায়দায় বিদেশীদেরকে হত্যা করেছে। তবে সে সুযোগ সব সময় পাওয়া না গেলে, অন্য কায়দায়ও সেটা করা যেতে পারে , যেমন গাড়ী বোমা বা গায়ে বোমা বেল্ট পরে আত্মঘাতী হামলা, মূল উদ্দেশ্য হলো, অমুসলিমদের মনে সন্ত্রাসের মাধ্যমে ভয় সৃষ্টি করা। আই এস বা আল কায়েদা এরা সেটাই মনযোগ সহকারে করে যাচ্ছে সারা দুনিয়ায়।
কিন্তু হঠাৎ এসে সৌদি মুফতি বলছেন আই এস বা আল কায়দার কর্মকান্ড ইসলাম নয়। তার মানে সৌদি মুফতি কোরান ও হাদিসের বিধান অস্বীকার করছেন , যার সোজা অর্থ হলো তিনি ইসলাম ত্যাগ করে কাফির হয়ে গেছেন। তাই এখন খাটি মুসলমানদের উচিত , এই সৌদি মুফতির কল্লা কেটে রাস্তার পাশে ঝুলিয়ে দেয়া।
আপনি তো বিরাট চালাক।
আপনি তো বিরাট চালাক। মুহাম্মদের সাথে মুশরিক আর প্যাগানদের সাথে যুদ্ধের সময়ের কোরানের আয়াতগুলো অবতীর্ন হয়েছিল। কোরান খুব স্বাভাবিক ভাবেই সেই সময়কার মুশরিক আর প্যাগানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে বলছে, যারা মুহাম্মদ আর ইসলাম ধর্মকে নিশ্চিহ্ন করতে চাইছিল। কোরানের সেইসব আয়াতের সাথে এখনকার জংগীবাদ মিলিয়ে ফেলাটা নিতান্ত মুর্খতা।
আপনি কিন্তু আসলে চালাক না ,
আপনি কিন্তু আসলে চালাক না , ১০০% নিরেট মিথ্যাবাদী। সাধারন মানুষের অজ্ঞতার সুযোগে কোরানের আয়াতকে , প্রেক্ষাপট , বা এ রকম ধানাই পানাই কথা বলে বিভ্রান্ত করার কু মতলবে আছেন। বলুন তো সুরা তাওবা কখন মুহাম্মদ নাজিল করেছিল আর তখন মুহাম্মদের বিরুদ্ধে কারা যুদ্ধ করতে যাচ্ছিল। এ ছাড়া যে আয়াতগুলো তুলে ধরা হয়েছে , তাদের যে ব্যখ্যা মুহাম্মদ দিয়ে গেছেন , সেই সংশ্লিষ্ট হাদিসগুলোই তুলে ধরা হয়েছে। আর তাতে কি কোথাও বলেছে যে মুহাম্মদকে কেউ আক্রমন করতে যাচ্ছিল আর তাই মুহাম্মদ কোরানের বানীর মাধ্যমে যুদ্ধ করতে বা হত্যা করতে বলছে ।
বলুন তো সুরা তাওবা কখন
আমি যতটুকু যানি , সূরা তওবা মক্কা বিজয়ের পর নাযীল হয়েছিল। মক্কা বিজয়ের পর মুহাম্মদ সবাইকে সাধারন ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এই ক্ষমার সুযোগ নিয়ে প্যাগানরা উলংগ হয়ে কাবা তাওয়াফ করছিল, আর মূর্তি পূজা চালিয়ে যাচ্ছিল। তাছাড়া মুসলামদের বিরুদ্ধে তারা অনেক আগে থেকেই নানান ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছিল।তাই মুসলমানদের জন্য প্যাগানরা মারত্নক হুমকী হিসেবে বিবেচিত হচ্ছিল। ফলে তাদেরকে চূড়ান্তভাবে সতর্ক করে দিয়ে তাওবা নাযীল হয়।
মোট কথা মুহাম্মদ যেহেতু নিজেকে শেষ নবী দাবি করেছিলেন তাই অত্যন্ত যৌক্তিক ভাবেই তাকে মুসলমানদের জন্য একটা নিরাপদ কেন্দ্র রেখে যাওয়া প্রয়োজন ছিল, যার কেন্দ্র হবে কাবা বা মক্কা। মুহাম্মদ মুসলমান আর ইসলামের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে তার মৃত্যুর আগেই মক্কাকে সব বিরুদ্ধ শক্তি থেকে অবমুক্ত করেন।
তা না হলে আফ্রিকা থেকে শুরু করে মধ্য এশিয়া পর্যন্ত ইসলামী বিশ্ব মুসলমানরা পেত কি না, বা কাবা ঘরে আজকে মুহম্মদ্দের আল্লার পূজা হত কিনা সেটা বিরাট সন্দেহ আছে।
তাই সেই সময়ের প্রেক্ষাপটে মুহাম্মদ যৌক্তিকভাবেই মানুষকে যুদ্ধ করতে উতসাহিত করেছিলেন। যার সাথে বর্তমান সময়ের জংগীবাদের কোন তুলনা চলে না।
যদিও আপনার এসব বোঝার মত মাথায় যথেষ্ট ঘিলু আছে কিনা সেটা নিয়ে আমার যথেষ্ট সন্দেহ আছে!
কিন্তু সমস্যা হচ্ছে এই ক্ষমার
এসব কি আপনার নিজের আবিস্কার , নাকি নতুন করে ইতিহাস লিখছেন? যদি সেটা না করে থাকেন , এই কাহিনীর রেফারেন্স দিন। হাদিস , সিরাত বা তাফসির থেকে।
এসব কি আপনার নিজের আবিস্কার ,
আমি তো বিরাট স্কলার না। যাকগে, সূরা তাওবাতেই সম্ভবত এসবের উত্তর দেয়া আছে।
এই আয়াতে বলছে মুশরিকরা আপবিত্র, যার মানে পরিষ্কারভাবেই তাদের উলংগ হয়ে কাবায় ঘোরা-ঘুরির কথা বলা হচ্ছে। যদিও তাদেরকে কাবার কাছে আসতে নিষেধ করা মানে মুসলমানদের ব্যাবসা-বানিজ্যে বিরাট লস। কারন মুশরিকদের বিরাট অংশ কাবাকে কেন্দ্র করেই মুসলমানদের সাথে ব্যবসা বানিজ্য চালিয়ে যেত।
এখানে তো আরো পরিষ্কার করে যা বলার তাই বলা হয়েছে। এরকম ধরনের প্যাগানদের কাছে নিতান্ত গন্ড মুর্খও কি মুসলমাদেকে রেখে যাবে? ব্যাপারটা তো বাঘের কাছে ছাগলের বাচ্চা রেখে যাওয়ার মত হবে, তাই নয় কি?
হাহাহাইইইই, বড্ড ঘুম পাচ্ছে। আপাতদ বিদায়। অরন্যে রোদন করে লাভ কি?
আপনি না বললেন সুরা তাওবা
আপনি না বললেন সুরা তাওবা মক্কা বিজয়ের পর নাজিল হয়েছে ? তাহলে ৯: ১৩ দ্বারা আবার কাদেরকে বুঝান হচ্ছে ? কারা আবার শপথ ভঙ্গ করল ? আর কিভাবেই বা করল ? মক্কা বিজয়ের পর যখন মক্কা মদিনা ও আশপাশের সকল গোত্র মুহাম্মদের করতলগত , তখন আবার কারা শপথ ভঙ্গ করল ? কারাই বা মুহাম্মদকে বহিস্কার করার সংকল্প করল ? উদ্ভট গল্প ফেদে কেটে পড়ছেন ? হাহা হা হা উত্তর না জানলে চম্পট দেয়া হলো মুমিনের সহজাত প্রতিক্রিয়া।
রুশদী আপনিতো লজিকের মায়রে বাপ
রুশদী আপনিতো লজিকের মায়রে বাপ কইরা ফেলাইলেন, আপনার জন্য এক গামলা আপসুস
তখনকার প্রেক্ষাপটের আয়াতগুলো
তখনকার প্রেক্ষাপটের আয়াতগুলো এখনো কেন তাহলে কোরান পড়ার নামে আওড়াতে হবে? এগুলো এখানকার সময়ে অপ্রয়োজনীয় হলে বাতিল করা কেন হচ্ছে না? অপ্রয়োজনীয় কোরানের এই কন্টেন্টগুলো ঝেড়ে ফেলে দেওয়া হচ্ছে না কেন?
এই আয়াতগুলোর কার্যকারিতা
এই আয়াতগুলোর কার্যকারিতা স্থগিত না বহাল আছে?
আমি যতুদুর জানি, কোরান
আমি যতুদুর জানি, কোরান অপরিবর্তনীয়। কাজেই ইহাতে প্রেক্ষাপট বলে কিছু নেই, যাহা তখন সত্য ছিল তাহা এখনও সত্য। তাছাড়া কোরানেও কোথাও বলা নেই যে “ইহা শুধু এখনকার জন্য প্রজোয্য, পরবর্তিতে এই আয়াতসমুহ বাতিল হইয়া যাইবে”।
K jane boss… Tabe allah hu
K jane boss… Tabe allah hu akbar bole guli chaliye manus mara ta just newa jacche na….. Dhormo k babohaar kore jongipantha chalacche je sob molla tader biruddhe jehad korun jodi dom thake tahole r na hole nije thutu te dube morun
এই ব্যাটা কাঠমোল্লা একটা পিওর
এই ব্যাটা কাঠমোল্লা একটা পিওর ছাগল। এই কাজই হচ্ছে যুক্তিহীন, ভিত্তিহীন আজগুবি পোস্ট করা। So এতে অবাক হবার কিছু নেই।
হুমম ছাগলের লাদি দেখি আবার
হুমম ছাগলের লাদি দেখি আবার কমেন্টও করে হা হা
নিশ্চয় গরুর মুত খেয়ে এসেছ।
নিশ্চয় গরুর মুত খেয়ে এসেছ।