একবার ভেবে দেখেছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের
শিক্ষার্থীরা কাদের স্বার্থে হলের জন্য আন্দোলন করছে?
আগামীকাল থেকেও যদি হল তৈরির কাজ শুরু হয়, শেষ হতে
কমপক্ষে দুই-তিন বছর লাগবে। কাজেই আন্দোলনকারীদের
অনেকেই হলে উঠা দুরে থাক, হলের বারান্দায়ও পা রাখবে
না। হল তৈরির কাজ শেষ হওয়ার আগেই তাদের
বিশ্ববিদ্যালয় জীবন শেষ হবে। তারপরেও তারা লাঠিপেটা
খেয়ে, টিয়ারগ্যাসের ঝাঁজালো গন্ধে নিশ্বাস নিয়ে
আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছে; নিজেদের স্বার্থে নয়, পরবর্তী
ছোট ভাই-বোনদের স্বার্থে। পুরান ঢাকার ঘিঞ্চি এলাকার
মেসে থেকে, বাড়িওয়ালার আড়চোখের দৃষ্টিতে থেকে,
আপনাদের লাঠির বাড়ি খেয়ে, টিয়ারগ্যাস ফুসফুসে নিয়ে
এরা পরবর্তী প্রজন্মের কথা ভাবতে পারে; আপনারা
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত অফিসে বসে পারেন না।
ফেসবুক মন্তব্য
শেয়ার করুনঃ
আজকাল ফেসবুক স্ট্যাটাস আরো বড়
আজকাল ফেসবুক স্ট্যাটাস আরো বড় হয়। ব্লগপোস্ট আর ফেসবুক স্ট্যাটাস সম্পর্কে ধারনা থাকা উচিত।
দুঃখিত, ভাল লিখতে জানিনা।
দুঃখিত, ভাল লিখতে জানিনা। যেটুকু পেরেছি আরকি।