পাগলী হলেও যৌবন তারে করেনি ক্ষমা
?resize=480%2C252″ width=”500″ />
পাগলী হলেও
যৌবন তারে করেনি ক্ষমা,
নগ্ন দেহের বাঁক জুড়ে ছিল
রক্ত জমা।
আধা জ্ঞান নিলে তোমরা কেড়ে,
আধা নিলো ঈশ্বরে,
কী ক্ষতি করেছে পাগলী তোমার
খুবলে খেলে যে তারে?
স্নায়ুকোষে তার বৃদ্ধি ছিলো না,
বৃদ্ধি ছিলো সে বুকে
যৌবন তারে তেজ দেয়নি,
দিলো তোমাদের চোখে!
বুকের আঁচল ধূলিতে গড়ায়
পেটে থাকে হাহাকার,
তার লাগি দয়া আসেনি তো কভু
এসেছিলো লালসার।
কখনো কি তোমরা ভেবেছিলে তার
অসুখ বিসুখও থাকে?
ক্ষুধা,তৃষ্ণা, ঘুম থাকলেও
জরায়ু নির্বিপাকে।
ঘর নাই তার, স্বামী সংসার
অথবা নতুন শাড়ি,
সমাজ তারে অধিকার দিতে
প্রতিদিন নেয় আঁড়ি!
বিচার চাইতে জানে না বলেই
মুখ চেপে আঁধারেতে,
তোমরাই তারে নিয়ে গেলে বলো-
আর কী কেড়ে নিতে?
ধিক্ তোমাদের পুরুষাঙ্গের
ঘেন্না ভরা দু’ চোখে,
আজ না পারি, একদিন ঠিক
দিবো কালি লেপে মুখে।
ঝুলাবো ফাঁসিতে, শোয়াবো মাটিতে
পা রেখে তোর বুকে
চেয়ে দ্যাখ, আমি দাঁড়ায়ে রয়েছি
বিদগ্ধ এক সুখে।
পাগলী বলেও যৌবন তারে
করেনি গো ক্ষমা হায়!
তোর ক্ষমা নেই,
পুরুষত্ব বাঁচাবি কোন উপায়?
ভাল লাগলো
ভাল লাগলো 🙂
অনবদ্য প্রতিবাদী কথামালা
অনবদ্য প্রতিবাদী কথামালা