“””” ভাস্কর্যটির বিষয়ে শেখ হাসিনা বলেন, “আমি নিজেও এটা পছন্দ করিনি। বলা হচ্ছে এটা নাকি গ্রিক মূর্তি… আমাদের এখানে গ্রিক মূর্তি আসবে কেন? আমি নিজে ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, এটা এখানে থাকা উচিৎ না। এটা কেন করা হল? কারা করল? কীভাবে, জানি না।”
“গ্রিকদের পোশাক ছিল এক রকম। এখানে আবার দেখি শাড়ি পরিয়ে দিয়েছে। এটাও হাস্যকর হয়েছে।”
ভাস্কর্য অপসারণের বিষয়ে প্রধান বিচারপতি এস কে সিনহার সঙ্গে কথা হয়েছে বলে প্রধানমন্ত্রীর মুখে শোনার পর গণভবনে উপস্থিত আলেমরা হর্ষধ্বনি হয়ে ওঠেন।
হেফাজত আমির শফীকে পাশে রেখে শেখ হাসিনা বলেন, “প্রধান বিচারপতির সঙ্গে খুব শিগগিরই বসব। আপনারা ধৈর্য ধরেন, এটা নিয়ে হৈ চৈ করা নয়। আমার উপর আপনারা এটুকু ভরসা রাখবেন। এটায় যা যা করা দরকার আমরা তা তা করব।”””””
তথ্যপ্রাপ্তি :- http://m.bdnews24.com/bn/detail/bangladesh/1318190
১. মাউলানা শফিকে পাশে বসিয়ে সুপ্রিম কোর্টের সামনে স্থাপিত ভাস্কর্য সরানোর ব্যপারে অবশেষে একমত হলেন হেড অব দা কালসাপ , জঙ্গি নেত্রি ও ইসলামি জঙ্গি সংগঠন আওয়ামি ওলামা লীগের মহিলা আমির মোসাম্মত শেখ হাসিনা ।
২. তেঁতুল মোসাম্মত শেখ হাসিনার পাশে বসতে পেরে বিশেষ অনুভূতিতে শক্তি পাওয়া মাওলানা শফি বলেন — ধিকি ধিকি আগুন জ্বলে !!!
৩. বই থেকে কার প্রত্যক্ষ ইশারায় মালাউনদের সরিয়ে দেয়া হয়েছে তা এখন দিনের আলোর মতন পরিষ্কার ।
৪. অবিলম্বে ইসলামি প্রজাতন্ত্র বাংলাদেশ হিসেবে সরকারি ঘোষনা চাই এবং এর সাথে আরোচাই অবিলম্বে শরিয়া আইন চালু করে মোসাম্মত শেখ হাসিনা ও খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করা হোক ।
৫. স্কুল কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল কলেজ, ফেসবুক , ইন্টারনেট বন্ধ করে দিয়ে কেবল চালু রাখা হোক মসজিদ,মডেল মসজিদ, মাদ্রাসা, ইসলামি কালচারাল সেন্টার, কালিজিরার ব্যবসা ।
৬. হয়তো আর এক দু বছর পর এই হেড অব দ্যা কালসাপ শফিদের পাশে বসিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে বলবে “পহেলা বৈশাখ আমারও পছন্দ না , দেশ যেহেতু ৯০%৯২%-৯৫%-৯৮% মুসলমানের সেহেতু পহেলা বৈশাখ উদযাপন ইসলাম বিরোধি” ……..ইসলাম শান্তির ধর্ম !!