কত হোঁচট খেয়েও বেঁচে আছি, দেখছনা তুমি মা,
রাতের পরেও দিন কেটে যায়, মুচ্ছেনা তো ঘা।
দেয়াল ভরা দীর্ঘশ্বাস, রুক্ষ হতাশা,
স্বপ্ন আমার নেই তেমন আর, নষ্ট ভালবাসা।
দিন কেটে যায় রাত কালো হয়, রক্তে মাখা পথ,
হাসি মুখে’ই স্বপ্ন গড়াই নেই তো দ্বিধা মত।
কত রাজ্য পাশে লাশ হয়েরই, দেখছ না তুমি মা,
দেহের মাঝে পচন ধরা, বাঁচব কি আর না।
সূর্য ওঠে চন্দ্র আসে, কাটছে’না আঁধার,
নষ্ট হয়ে মরছি তবু নেই কেহ বলার।
সময় পেরোয় সময় আসে, অতীত ভোলা মন,
বর্তমানেই স্বর্গ সবার, অর্থে আছে পূরণ।
কত নষ্টামিতে ভরছি মাগো, দেখার নেই কেহ,
নষ্টামিতে জগত বিভর, বিলাচ্ছি দেহ।
দেখছেনা কেউ ঘরের ভিতর, অন্ধকারের ঝোপ,
রাতের কালোয় নগ্ন দেহ, দিনের আলোয় রূপ।
অর্থ চাই অর্থ নাই, অর্থ হে ঈশ্বর,
অর্থের’ই জোর না থাকিলে আপন সবই পর।
কত রণক্ষেত্রে লাশ হয়ে পরি, তোমার বুকে মা,
ডোবার মরা মাছ হয়ে যাই, দেখেও দেখছেনা।
লাশের পরেও লাশের স্তুপ, লাশে বোঝাই ঘর,
সামনে থেকেও আপন লাশটি হয়ে যাচ্ছে পর।
আর কত কাল চোখটি বুজে থাকবে তুমি মা,
আমি তোমার নিঃস্ব হরিণ চোখটি মেলো না।
কপাল জুড়ে নরক ধুলো নোংরা এদেহ,
আমি’ই যে সেই স্বাধীন জাতি, বুঝলো না কেহ।
“আমি সব দেখে শুনে খেপে গিয়ে
“আমি সব দেখে শুনে খেপে গিয়ে করি বাংলায় চিৎকার…”
কবিতার বিষয় বস্তু ভালো।
কবিতার বিষয় বস্তু ভালো। কিন্তু ছন্দ কিছুটা দুর্বল। :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
মোটামুটি ভাল লিখেছেন । আরও
মোটামুটি ভাল লিখেছেন । আরও ভাল লিখবেন। শুভেচ্ছা রইল ,। :খুশি: