আমি আমার মা’য়ের বুকে-মুখে লাগা
কাঁচা-কুঁশি রঙ রোদ-নিয়রে মাখা,
আমার চোখে মুখ রেখে চেয়ে থাকা
মা’য়ের মুখের মত বর্ণগুলো আঁকা;
মা’য়ের মুখে শুনে, মুখ থেকে নিয়ে
একসাথে বলি ‘মা’ আর মাতৃভাষা ।
আমার মা’য়ের বুক ভরা ভালোবাসা
আর আমার চেতনা জুড়ে থাকা ভাষা;
আমার জন্য রক্তাক্ত আমার মা¬—
আমার মাতৃভাষা বাংলা ভাষা ।
আমি আমার মা’য়ের বুকের ধন
কতযে আশায়-পরশে-ঈশারায়,
কতশত বার মা আমারে মা-বলে বলে—
বলে দেয় সুখ-সম্পর্কতার আর—
মা’য়ের মুখের মত বর্ণ-পরিচয় ।
জল ভরা মা’য়ের চোখের আলো
ঝিঁকিয়ে পড়ে মুখে, আকুল-অন্তরে;
অনুভবে পেলাম আমার মা’কে—
আর মাতৃভাষাকে একসাথে ।
জীবনের যত আঁধার-অপসারী
রবে চিরদিন চেতনায় ভাস্বর,
মা’য়ের মুখের ভাষা আমার মুখে—
অন্তর-বিদারী-ঊদয়ন-কিরণ-ছটায় ।
জ্যোতির্ময়-শব্দে-বর্ণে-উচ্চারণে
আমার মা আর মাতৃভাষা,
আছে মিশে আমার প্রাণে-অস্তিত্বে—
আর আমি দেখি অহর্নিশি
মা’য়ের মুখচ্ছবি আমার মানচিত্রে ।
৩০ নভেম্বর, ২০০৯ইং-
আলমডাঙ্গা, চুয়াডাঙ্গা
(No subject)
:ফুল: :ফুল:
খবর দিয়ে কবর
ভাই বলেছেন
খবর দিয়ে কবর
ভাই বলেছেন জবর!
>
জীবদ্দশার প্রতিটি দিনই মায়ের
জীবদ্দশার প্রতিটি দিনই মায়ের জন্যে উৎসর্গিত।
এই মা জন্মদাতা মা, এই মা জন্মভুমি মা, এই মা মাতৃভাষা মা…
মা আছেন সর্বদা আমাদের
মা আছেন সর্বদা আমাদের ভাষাতে-মুখে-হৃদয়ে…
মা’য়ের মুখচ্ছবি আমার
:ফুল:
কবিতাটা মোটামুটি ভাল হয়েছে । তবে পেছনের অন্তর্নিহিত চেতনার প্রত্যয় অসাধারন :খুশি:
ধন্যবাদ অচেনা যাত্রী
ধন্যবাদ অচেনা যাত্রী