ও মেয়ে তোর বিষাদ কেন
শাড়ির আঁচল জুড়ে ?
হাতের মাঝে মুখ লুকোলি
কোন আগুনে পুড়ে ?
সেই আগুনটি অচেনা খুব ?
খুব কী ধংসপ্রবণ ?
কবে থেকে জ্বলছে বুকে
কতো হাজার শ্রাবণ ?
আগুণ বুকে ফাগুণ মাসে
কৃষ্ণচূড়া হাসে,
দুঃখগুলো কুড়িয়ে মালা
কে গাঁথতে ভালোবাসে ?
পোড়ামুখী আমাকে দ্যাখ তাকা হৃদয় খুলে
চোখের মাঝে সাগর লুকোই অতি সঙ্গোপনে ।
সোনার খাঁচায় সুখ লুকোনো মানে সর্বজনে
জানলিনা মন সবার বসত দুঃখ নদীর কুলে ।
তোকেই বলি হে অভাগী
মিছেই মরিস কেঁদে
এইবার তুই রুখে দাঁড়া
কোমরখানি বেঁধে
তোর দু’কুল যদি ভাসলো ভীষণ
করাল ঢেউয়ের তোড়ে,
বুক বেঁধে তুই আবার দাঁড়া
আঁধার শেষের ভোরে ।
ফেসবুক মন্তব্য
শেয়ার করুনঃ
চমৎকার কবিতা। পড়ে খুব ভালো
চমৎকার কবিতা। পড়ে খুব ভালো লাগল।
” কাল্পনিক চরিত্র ” আপনাকে
” কাল্পনিক চরিত্র ” আপনাকে ধন্যবাদ !
এইবার তুই রুখে দাড়া
কোমড়খানি
এইবার তুই রুখে দাড়া
কোমড়খানি বেধে।
” তোর দু’কুল যদি ভাসলো
” তোর দু’কুল যদি ভাসলো ভীষণ
করাল ঢেউয়ের তোড়ে,
বুক বেঁধে তুই আবার দাঁড়া
আঁধার শেষের ভোরে । ”
(No subject)
:ভালাপাইছি:
ধন্যবাদ !
ধন্যবাদ !
ধন্যবাদ !
ধন্যবাদ !
কবিতার বিষয়বস্তু ভাল । তবে
কবিতার বিষয়বস্তু ভাল । তবে আপনি কবিতার উপস্থাপনাতে ছন্দের দিকে বেশি নজর দিয়েছেন বলে মনে হচ্ছে । ছন্দ নয় । আগে বিসয়বস্তুর বর্ণিল উপস্থাপনা ।
আপনার মূল্যবান পর্যবেক্ষণের
আপনার মূল্যবান পর্যবেক্ষণের জন্য ধন্যবাদ !
সাধারন এর চেয়ে বেশি
সাধারন এর চেয়ে বেশি
(No subject)
:খুশি:
ভালো লাগলো
ভালো লাগলো
(No subject)
:ফুল: :ধইন্যাপাতা: