বিভিন্ন সূত্র ও আশে পাশের হাল হকিকত দেখে নিশ্চিত হওয়া গেছে ঈদের পর সহিংস রাজনীতিতে যাচ্ছে জামাত। তাদের সাথে বরাবরের মত থাকবে হেফাজতি হারামজাদারা। আর বিএনপির অংগ-সংগঠনগুলোও জামাতের সহিংস রাজনীতিতে ক্যাডার সাপ্লাই দিবে বলে বিভিন্ন বিশ্বস্ত সূত্র থেকে খবর পাওয়া গেছে।
সূত্রগুলো জানায়,
সহিংসতার জন্য হেফাজতি বেকুবদেরকে বিভিন্নভাবে অর্থ ও নেতৃত্বের প্রলোভনের মাধ্যমে দলে ভেড়াবে জামাত-শিবির। সাথে সাধারন ছাত্রদেরকে ব্যবহার করার জন্য রমজানে বিভিন্ন মসজিদকে ব্যবহার করে ধর্মীয় উস্কানিতে লিপ্ত আছে শিবিরের কর্মীরা। সাথে সাথে ইফতার মাহফিলের নামে রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও সভা করেছে তারা।
অন্যদিকে,
জামাত-শিবির বিএনপিকে সাথে রাখার জন্য প্রচুর পরিমাণ অর্থের যোগান দিচ্ছে। ঈদ উপলক্ষে বিএনপি নেতাদের বিলবোর্ড থেকে শুরু করে পারিবারিক মার্কেটিং-এর টাকা পর্যন্ত সরবরাহ করেছে জামাত-শিবির। সূত্র গুলো থেকে আরো জানা গেছে ছাত্রদলের নেতাদেরকে খুব গুরুত্বের সাথে নিয়ে তাদের অধস্থন কর্মীদের যাতায়াতের জন্য ঈদ উপহার সরূপ মোটর সাইকেল দেয়া হচ্ছে।
আজকাল,
ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদেরকে অন্যান যে কোন সময়ের থেকে বেশি একটিভ থাকতেও দেখা যায়। রাস্তাঘাট ও পাড়ার দোকনগুলোতে তাদের আড্ডাও বেড়ে গেছে চোখে পড়ার মত। তাদের আড্ডায় শিবিরের কর্মিদেরকেও দেখা যাচ্ছে; যারা কি না কথায় কথায় ধর্মীয় উন্মাদনা তৈরী করছে।
জানা গেছে,
সহিংসতায় প্রথম টার্গেট থাকবে বিভিন্ন যানবাহন ও স্কুল কলেজগামী ছাত্র/ছাত্রী ও পথচারীরা। এর মাধ্যমে আতংক সৃষ্টি করে রাজপথের দখল নিতে চায় তারা। এরপর বিভিন্ন সরকারী গুরত্বপূর্ন স্থাপনা ধ্বংসের দিকে নজর দেবে। পরবর্তিতে, বিভিন্ন রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ন ব্যক্তিদেরকে গুপ্তহত্যা করার ষড়যন্ত্রে হাত দেবে বলে জানিয়েছে সূত্রগুলো। ব্যক্তিদের মধ্যে প্রথম টার্গেটে থাকবে সাংস্কৃতিক সচেতন নেতৃবৃন্দ ও গণজাগরণ মঞ্চের সাথে জড়িত ব্যক্তিরা।
সুতরাং,
প্রজন্মযোদ্ধাদেরকে তৈরী থাকা ছাড়া বিকল্প কোন পথ খোলা রইলা না।
[ আমার সাথে কথাবার্তা হয়, এমন সাধারণ জামাত-শিবির, মাদ্রাসা ও ছাত্রদল কর্মীদের সাথে কথা বলে উপরের খবরগুলো সম্পর্কে জানতে পারি]
অথচ আমাদের ক্ষমতাসীন দলে
অথচ আমাদের ক্ষমতাসীন দলে সাধারণ সম্পাদক দাম্ভিকতার সাথে বলছেন- জামায়াত-শিবিরকে রাজনীতি থেকে নিষিদ্ধ করার কোন ধরনের পরিকল্পনা সরকারের নেই!
দুধ-কলা দিয়ে সাপ পুষলে ছোবল
দুধ-কলা দিয়ে সাপ পুষলে ছোবল দিবে নাতো কি চুম্মা দিবে? :মাথাঠুকি:
আমি আতংকিত অন্য বিষয়ে
আমি আতংকিত অন্য বিষয়ে ।আমেরিকা হঠাৎ করে তাদের দুতাবাস বন্ধের সিদ্ধান্ত নিল কেন?বাংলাদেশে তো আল কায়দা কিংবা তালেবান নেই ।নাকি জামাত শিবির সম্পর্কে তারা কিছু আচ করতে পেরেছে?
চুন খেয়ে গাল পুড়লে দুধ দেখলেও ভয় লাগে ।
সহমত।
সহমত।
qmerica sudhu bangladesh na
qmerica sudhu bangladesh na shara prithibir muslim deshe dutabash bondho korse ar americar vitor security onek tight ekhon….
এর মাধ্যমে ব্রিলিয়ান্টলি
এর মাধ্যমে ব্রিলিয়ান্টলি বাংলাদেশকে ধর্মভিত্তিক জঙ্গিবাদী দেশ হিসেবে চিহ্নিত. যুক্তরাষ্ট্র যেখানে গণহত্যাকারী জামায়াতকে মডারেটেড মুসলিম দল হিসেবে দেখে অথচ লাইলাতুর কদরের রাতে নিজস্ব দূতাবাসে হামলার আশংকা করে তখন এটা চরম অশ্লীল উপায় আমাদের জঙ্গিবাদী রাষ্ট্র হিসেবে চিহ্নিত করার!
কথা সত্য দাদা. নিজের চোখের
কথা সত্য দাদা. নিজের চোখের সামনেই দেখছি তাঁরা কতটা সক্রিয় হচ্ছে! রাতবিরাতে বাইকে করে আসা যাওয়া,ককটেল জমা করা,সম্মেলন করা মসজিদে সবই এর প্রমাণ :জলদিকর:
হুমায়ূন আজাদ স্যারের কথাটা
হুমায়ূন আজাদ স্যারের কথাটা মনে পড়তেছে।তিনি সম্ভবত এমন একটা কথা বলেছিলেন যে,বাচ্চারাও কালসাপ চিনে কিন্তু বাংলাদেশ সরকার তাও চিনে না।
ঈদ পরবর্তী নিয়ে ভীষণ ভয়ে
ঈদ পরবর্তী নিয়ে ভীষণ ভয়ে আছি…
ভয়ের কিছু নাই আর একবার
ভয়ের কিছু নাই আর একবার গণজাগরণ মঞ্চ তৈরি করতে হবে এবং আবারো স্লোগান দিতে হবে ……
কুকুর মানুষ কে কামড়ালে মানুষ
কুকুর মানুষ কে কামড়ালে মানুষ কী কুকুরকে কামড়াতে পারে? তার চেয়ে চলেন কুত্তা গুলার মাথায় থান ইট মেরে মাথা ফাটিয়ে ফাকিস্তান ফেরত পাঠাই।
আমেরিকা কিন্তু তাদের নিজের
আমেরিকা কিন্তু তাদের নিজের প্রয়োজনে বিশ্বব্যাপি জামাতের মত জঙ্গি দলগুলোকে সমর্থন যুগিয়ে থাকে ।
আমেরিকা অস্তিত্ত্ব রক্ষায় যখন
আমেরিকা অস্তিত্ত্ব রক্ষায় যখন যা দরকার তাই করে