“পাবলিকের” মার তো খান নাই, যেদিন খাবেন সেদিন বুঝবেন!…
“পাবলিক” কারা? যাদের ধরে মারলে কেউ এগিয়ে আসে না। যাদের কোন সংগঠন নাই। যারা সম্মলিতভাবে ধর্মঘট ডাকতে পারে না। যারা ব্যারাকে থাকে না। যাদের ইউনিফর্ম নাই। যারা হেদায়াতের দাওয়াত বিলি করে না। যারা স্বপ্ন দেখে, দেখায় না। যারা বক্তৃতা দেয় না। পরকালের ভয় দিখেয়ে জীবিকা চালায় না। যারা রাস্তায় মরে পড়ে থাকলেও ব্যারিকেট পড়ে না। হরতাল হয় না তাদের অপঘাতের মৃত্যুর প্রতিবাদে। কালো ব্যাজ ধারন হয় না রাস্তার দুপাশে। যাদের খুঁজে পেতে পুলিশের দুঘন্টা লাগে না, যাদের অগ্রিম জামিন হয় না, যারা ন্যায্য মূল্যের চালের দোকানে লাইন দেয়, সরকারী অফিসে রোজ ধমক খায়, যাদের চাকরী চলে গেলেও আন্দোলন হয় না। যারা সরকারী প্লটের মালিক হয় না। আধুনিক সাহিত্য কবিতায় যাদের খুঁজে পাওয়া যায় না। সেই পাবলিক যেদিন জাগবে, প্রস্তুত থাকেন, পিঠের চামড়া আস্ত থাকবে না।
হাসপাতালে ধর্মঘট ডাকবেন দিনের পর দিন? জায়গায় জায়গায় লিখে রাখবেন “সংরক্ষিত স্থান”? “সাধারণ্যে প্রবেশ নিষেধ”? গায়ে কালো কোট চাপিয়ে হাইকোর্ট দেখাবেন? রাজনীতি বুঝাবেন? ধর্ম খাওয়াবেন? প্রকাশ্যে পার্কে প্রেমিকার কোলে মাথা রাখার শরীয়তী নিষেধ জারি করবেন? ফটো তুলে কাগজে ছাপবেন? গণতন্ত্রের ছড়া মুখস্ত করাবেন? খেলাফতের মূলো ঝুলাবেন… পাবলিক যেদিন জাগবে সেদিন একটাও মাইর মাটিতে পারবে না!…
হাসপাতালে ধর্মঘট ডাকবেন দিনের
হাসপাতালে ধর্মঘট ডাকবেন দিনের পর দিন? জায়গায় জায়গায় লিখে রাখবেন “সংরক্ষিত স্থান”? “সাধারণ্যে প্রবেশ নিষেধ”? গায়ে কালো কোট চাপিয়ে হাইকোর্ট দেখাবেন? রাজনীতি বুঝাবেন? ধর্ম খাওয়াবেন? প্রকাশ্যে পার্কে প্রেমিকার কোলে মাথা রাখার শরীয়তী নিষেধ জারি করবেন? ফটো তুলে কাগজে ছাপবেন? গণতন্ত্রের ছড়া মুখস্ত করাবেন? খেলাফতের মূলো ঝুলাবেন… পাবলিক যেদিন জাগবে সেদিন একটাও মাইর মাটিতে পারবে না!..
এক মত
আমি কিছু বুঝিনা সবাই কেন
আমি কিছু বুঝিনা সবাই কেন হুমায়ুন আজাদ হতে চায়?
কেন কথায় কথায় ধর্ম বিরুদ্ধে কথা চলে আসবে?
“প্রকাশ্যে পার্কে প্রেমিকার কোলে মাথা রাখার উপর শরীয়তী
নিষেধ জারি করবেন।খেলাফতের মূলো ঝুলাবেন” ছাগলামি কম কৈরা ভাল লোক্রে ফলো করেন মিয়া আপাং যেন কনেকার।
একজন লেখকের আদর্শ কি তার পাঠকের মনে আঘাত করা?
আপনি কি মনে করছেন আপনার কোন পাঠক নেই?
অবশ্যই আছে।
আচ্ছা সে যদি হয় মুসলিম বা হিন্দু আর সে যদি আপনার কোন ধর্মবিদ্বেষী লেখা পায় তবে সে কি পরবর্তীতে আপনাকে তার প্রিয় লেখক তালিকায় যোগ করবে?
হুমায়ুন আজাদের লেখা পড়ে কজনে?
কজন তাকে প্রিয় তালিকায় যোগ করেছে?হুমায়ুন আজাদ হলো ধর্মপরায়ন লোকের চোখের বিষ।
আর হুমায়ুন আহমেদ ও ছিল তার মতোই একজন লেখক।তার লেখা ভক্তর দিকে চেয়ে দেখুননা।
আচ্ছা এই ব্লগে তো লেখকের অভাব নেই,যেমন-নুর নবী দুলাল,ডাঃ আতিক,একজন আইজূদ্দিন।
কই তাদের তো দেখলাম না কোন ধর্মবিদ্বেষী লেখা লিখতে।
আপনার ধর্ম মানবতা,আচ্ছা মানবতার মানে কি এই”তুমি অন্যের মনে আঘাত কর?”আমি না হয় বোকাসোকা আপনি তো জ্ঞানী।আপনিই বলুন,আচ্ছা মানবতার মূলনীতি কি এই “তুমি অন্যের ধর্মানুভূতিতে আঘাত কর?”
যে লেখক মানুষের মুখ চেয়ে লেখে
যে লেখক মানুষের মুখ চেয়ে লেখে তার মত গৃহপালিত লেখক যে হতে চায় হোক আমি হতে রাজি নই। আমার লেখা পড়ে যাদের অনুভূতিতে আঘাত লাগবে তারা অন্যত্র মনোযোগ দিন। আমার পাঠক আছে কি নেই, আমার লেখা কেউ পড়ে কি পড়ে না সেটা আমার ভাবনার বিষয় না। যাদের ধর্মীয় অণুভূতি প্রবল দয়া করে তারা আমার লেখা পড়বেন না।
একটা কাজ করেন তাইলে লেখার
একটা কাজ করেন তাইলে লেখার উপ্রে ব্রাকেটে ছোট্ট কৈরা নোটিশ গদান”এই লেখক নুনুভূতি শীল লেখা পড়ার আগে ভাইবা লন ভাইর কিন্তু মুড অফ”