গত ৫ জুন “ওয়ার ক্রাইমস ফাইল-এর পরিচালক নন বার্গম্যান!” শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে নতুন যাত্রা শুরু করা অনলাইন নিউজপোর্টাল বাংলা ট্রিবিউন। বিষয়টা নজরে নিয়ে একটু ঘরপাক শুরু করি। দেখি, হায়! তাই-তো! গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু সোর্সে ডেভিড বার্গম্যানকে “ওয়ার ক্রাইমস ফাইল” ডকুমেন্টরির পরিচালক হিসেবে উল্লেখ করা আছে।
তাজ্জব হই পরদিন, ৬ জুন। ঐ নতুন পোর্টালের করা নিউজের জবাবে নিজের ব্লগে একটি দীর্ঘ প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করে ডেভিড বার্গম্যান। তার ব্লগে প্রকাশিত বক্তব্যের প্রেক্ষিতেই এই লেখা।
পুরো লেখাটিতেই বার্গম্যান বাংলা ট্রিবিউনকে তুলো-ধুনো করে ছেড়েছেন। যেমন বাংলা ট্রিবিউন ‘এক্সক্লুসিভ’ কিংবা ‘অনুসন্ধান’ এর মানে বোঝে না, ইত্যাদি ইত্যাদি। এমনকি সরকারকে উদ্দেশ করেও বলেছেন, বাংলা ট্রিবিউন সহসাই দারুণ কোনো অনুসন্ধানীমূলক প্রতিবেদনের উৎস হতে পারবে না। কারণ এতে “বার্গম্যান ওয়ার ক্রাইমস ফাইল-এর পরিচালক নন” এমন “ননসেন্স” কথাবার্তা প্রকাশ করেছে। এ প্রসঙ্গে বলতে হয়, বাংলা ট্রিবিউন ভবিষ্যতে অনুসন্ধানীমূলক প্রতিবেদন দিতে পারবে কিনা সেটা তো সময়ই বলে দেবে।
এবার আসি অন্য কথায়। সম্প্রতি বার্গম্যান আলোচনায় আসছেন ৩০ লাখ শহীদ সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করা নিয়ে। তার বিরুদ্ধে মামলা চলছে। অবাক হওয়ার বিষয় হলো- বার্গম্যান এতো বিশাল জ্ঞানী মানুষ যে, নানান যুক্তি দিয়া, রেফারেন্স টাইনা বুঝাইতে চাইলেন যে বাংলাদেশের শহীদের সংখ্যা ৩০ লাখ নয়! তাহলে প্রশ্নটা হলো, খোদ বার্গম্যানকে নিয়া এতোগুলা জায়গায় রেফারেন্সে ভুল তথ্য দিয়ে রেখেছে; অথচ এটা ওনার চোখের ফ্রেমে আটকালো না? হতবাক! আমরা চরম হতবাক!!
আরো বড় কথা হলো উইকিপিডিয়ায় নিজেকে বার্গম্যান একবারও দেখেন নাই? এটা আমাদের বললে আমরা কিভাবে বিশ্বাস করব? অবশ্যই বার্গম্যান নিজের সম্পর্কে উইকিপিডিয়ায় কী লেখা আছে সেটা দেখছেন। সেখানে যে ভুল তথ্য আছে সেটা বার্গম্যানের চোখে পড়ে নাই? অবশ্যই পড়েছে। প্রশ্ন হলো, চোখে যেহেতু পড়লো সেহেতু সংশোধনের উদ্যোগ নেন নাই কেন?
আমরা জানি, বার্গম্যান অতি চতুর মানুষ! তিনি এড়িয়ে গেছেন। তিনি মনে করছেন এ দেশের মানুষকে একবার কিছু খাওয়াতে পারলেই হয়। এ দেশের মানুষ তাকে ‘ওয়ার ক্রাইমস ফাইল’ এর পরিচালক হিসেবে অনেক ভালোবাসা দিয়ে ফেলছে। সে ভালোবাসায় একটু ভাটা পড়ুক এটা বার্গম্যান অবশ্যই চান নাই।
ডেভিড বার্গম্যানের ব্লগ পড়ে জানলাম ইতিমধ্যেই কীভাবে যেন বুঝতে পেরেছেন যে তাকে নিয়ে বাংলা ট্রিবিউনে আরও কিছু ‘কর্দমাক্ত’ প্রতিবেদন প্রকাশ করতে যাচ্ছে। এমনটাই লিখেছেন নিজের ব্লগে-
Anyway, I think we can expect more slimy articles from the Bangla Tribune about me.
বাংলা ট্রিবিউনে তাকে নিয়ে “আরো কী কী কর্দমাক্ত” প্রতিবেদন আসতে পারে বলে তিনি যেভাবে ইঙ্গিত করেছেন তাতে মনে হতে পারে যে, তিনি চান না “সামনের প্রতিবেদনগুলো”কে কেউ গুরুত্বের সঙ্গে দেখুক। অামি বুঝি না বাংলা ট্রিবিউনের মতো নতুন শুরু হওয়া অগুরুত্বপূর্ণ একটা পোর্টাল নিয়া উনি এতো বিচলিত কেন?
তার ব্লগ থেকে জানতে পারি, অনলাইন পোর্টাল নাকি ওনার কাছে ৩০ বছরের পুরনো অতীত নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। যেন কারো ৩০ বছরের পুরনো অতীত নিয়ে প্রশ্ন করাটা এক অপার বিস্ময়ের ব্যাপার! তাহলে মিস্টার বার্গম্যান, অাপনি যে একটা দেশের ইতিহাসে রচিত ৩০ লক্ষ শহীদ সংখ্যা নিয়া প্রশ্ন তুলতেছেন সেটার কি হবে? মানে, অামি প্রশ্ন তুলবো অন্যরে নিয়া। কিন্তু অন্যে কেন অামারে নিয়া প্রশ্ন তুলবে? বিষয়টা এমন হয়ে গেল না?
বরং এই কম গুরুত্বপূর্ণ ওয়েবপোর্টালের গুরুত্ব অনুভব করা উচিত। রিপোর্টের কোনো জায়গায় বলা হয়নি বার্গম্যানের ভূমিকা কম। বরং শাহরিয়ার কবিরও বলেছেন বার্গম্যানও মূল ভূমিকায় ছিলেন। বার্গম্যান তার লেখায় ক্ষণে ক্ষণে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন এই বলে যে, যেখানে তথ্যচিত্রের ক্রেডিট লাইনে পরিচালক হিসেবে তার নামই নেই এবং যেখানে তিনি কখনও নিজেকে পরিচালক হিসেবে দাবিও করেননি, সেখানে এ নিয়ে এত হই চই কেন? এটা এক্সক্লুসিভ রিপোর্টই বা হয় কী করে?
বার্গম্যান যেটা বুঝতে পারেননি, সেটা হলো, রিপোর্টের কোথাও কিন্তু ‘বার্গম্যান নিজেকে পরিচালক দাবি করেছেন’ এমনটা বলা হয়নি। ভুল তথ্যের বিষয়টি খোলসা করা হয়েছে মাত্র।
এমন রিপোর্টকে বার্গম্যান এক্সক্লুসিভ ভাবতে নারাজ। কেন ভাই? অামার দেশের মুক্তিযুদ্ধের যে কোন ইস্যু অামাদের কাছে এক্সক্লুসিভ। বছরের পর বছর অনেক শ্রম দিয়ে ১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধ নিয়ে এমন গুরুত্বপূর্ণ একটি তথ্যচিত্র সম্পর্কে জেনোসাইড বাংলাদেশ ডট অর্গ থেকে শুরু করে উইকিপিডিয়া ও ইউটিউবে ভুল তথ্য বহাল তবিয়তে অাছে, এই ভুলটা ধরিয়ে দেওয়া অবশ্যই গোটা জাতির জন্য এক্সক্লুসিভ।
বার্গম্যানের ব্লগে পড়ে মনে হলো, বাংলা ট্রিবিউন নাকি এমনও ইঙ্গিত দিয়েছে, তথ্যচিত্রটি
নির্মাণে বার্গম্যানের গুরুত্বকে অস্বীকার করা হয়েছে! অথচ, রিপোর্টে শুরু ও শেষ দুই জায়গাতেই বলা হয়েছে তথ্যচিত্রটির গুরুত্বের কথা। এতে বার্গম্যানের ভূমিকাও বর্ণনা করা হয়েছে।
প্রতিবেদনটির একটি অংশে লেখা আছে-
বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধ নিয়ে নির্মিত তথ্যচিত্রের মধ্যে অন্যতম ‘ওয়ার ক্রাইমস ফাইল’। এমনকী বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধ ইস্যুতে এটাই প্রথম আন্তর্জাতিক পুরস্কারপ্রাপ্ত তথ্যচিত্র। ১৯৯৫ সালে তথ্যচিত্রটি নির্মাণ করে অালোচনায় অাসেন বাংলাদেশে বসবাসকারী ব্রিটিশ নাগরিক ডেভিড বার্গম্যান… তথ্যচিত্রটি নির্মাণের জন্য তিনি বাংলাদেশে এসেছিলেন। গবেষণা কাজে ওই সময় দেশের কিছু তরুণ সাংবাদিকদের সহযোগিতাও নিয়েছিলেন তিনি।
এরপরও তিনি বলছেন, তথ্যচিত্রটির নির্মাণে তার গুরুত্বকে অবমূল্যায়ন করার চেষ্টা করা হয়েছে ওই প্রতিবেদনে!
দ্বিতীয়ত বার্গম্যান দাবি করেছেন, প্রতিবেদনে নাকি এমনটা বলা হয়েছে যে, তিনি জনগণকে বিভ্রান্ত করে নিজেকে পরিচালক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চেয়েছেন। এমনটা বাংলা ট্রিবিউনের প্রতিবেদনটির কোন কোন অংশে বলা হয়েছে তা তিনি দেখিয়ে দেননি। অামরাও দেখিনি!
একটা কারণে অবশ্য বাংলা ট্রিবিউনের উচিত তাকে ধন্যবাদ জানানো। তা হলো, বাংলা ট্রিবিউনে প্রকাশিত সাড়ে নয়শ শব্দের একটি তথাকথিত ‘ননসেন্স’ প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়াই লেখা হয়েছে ১৩৮৪ শব্দে! সঙ্গে আবার একটি খসড়া ইংরেজি অনুবাদও সংযুক্ত করা হয়েছে! এক দিনে কত কী!
পরিশেষে, ঠাকুরঘরে যিনি আছেন তিনি হয়তো সত্যি সত্যি কলাটা খাননি। কিন্তু কর্তার হাঁকডাকে তার অগ্রীম হম্বিতম্বি শুনে প্রশ্নের জন্ম হয় বৈকি।
বার্গম্যানের তো ধন্যবাদ জানানো উচিত। তাকে নিয়ে ভুল তথ্যগুলো সংশোধন করা হবে। তিনি এতো খেপে বুম হলেন কেন ঠিক বোঝা গেল না! ধন্যবাদ না জানিয়ে বিশাল সাইজের একটা লেখা লিখে বসলেন। তার মানে কি? তার সম্পর্কে ভুল তথ্যগুলো তিনি এতোদিন উপভোগ করছিলেন? এখন ধরা খেয়ে বড় গলায় চিৎকার করা শুরু করেছেন?
Anyway, I think we can expect
Anyway, I think we can expect more slimy articles from the Bangla Tribune about me.
যাক আপনারও লেখার রসদ হচ্ছে… খারাপ কী…
ভাগ্যিস বার্গম্যান এমুন কথা
ভাগ্যিস বার্গম্যান এমুন কথা কইছিলেন! :ভাবতেছি:
(No subject)
:চিন্তায়আছি: :চিন্তায়আছি: :ক্ষেপছি: :ক্ষেপছি:
ডঃ কামাল হোসেনের মেয়ে এই মাল
ডঃ কামাল হোসেনের মেয়ে এই মাল কেমনে যে আবিষ্কার করল??? বার্গম্যানকে আমি বাদাইম্যা সাংবাদিক ডাকি। আসলে সে কিসের সাংবাদিক? দয়া করে কেউ একটু জানাবেন?
:
: :-B :-B :-B :-B :-B :-B :-B
বার্গম্যান চরিত্রটাই কনফিউজড!
বার্গম্যান চরিত্রটাই কনফিউজড!
অনেক গো-বেষনা করে বার্গম্যান
অনেক গো-বেষনা করে বার্গম্যান আবিষ্কার করেছেন, মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষ মানুষ মারা যায় নাই!
এই মালডা কেঠা? এর নাম আগে
এই মালডা কেঠা? এর নাম আগে হুনি নাই।
বার্গ্যম্যান অলটাইম ফিউজ লাইট
বার্গ্যম্যান অলটাইম ফিউজ লাইট
বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ওয়ার
বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ওয়ার ক্রাইমস ফাইলের পরিচালক হিসেবে নাম মুছে গেলো বার্গম্যানের।
হায় আল্লাহ!খোঁচায় অন্ধকার
হায় আল্লাহ!খোঁচায় অন্ধকার দ্যাক্তাছে ব্যাটায়!
বিশ্লেষন করে দেখা যায়, পুরো
বিশ্লেষন করে দেখা যায়, পুরো বিষয়টিতে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত সেই সুশান্ত দাস গুপ্ত। জেনোসাইড বাংলাদেশ সাইটটি একটি সরকারী প্রকল্প। সেই প্রকল্পের দায়িত্বে আছে এই সুশান্ত। তার এতবড় গাফলতির বিচার হওয়া উচিিত। এই ঘটনাটি থেকে স্পষ্ট হল, সুশান্ত গং চেতনার ব্যবসার সাথে জড়িত। তার সাথে এই বার্গম্যানের বিরাট খাতির। সে বার্গম্যানের ব্র্যন্ডিং এর দায়িত্ব নিয়েছে। দোয়েল কেলেংকারীর হোতা সুশান্তদের বিচার কি হবে না?
জনাব মধ্যরাতের ট্রেন,
জনাব মধ্যরাতের ট্রেন,
ইতিমধ্যেই মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ অনলাইন আর্কাইভ জেনোসাইড বাংলাদেশ তাদের তথ্য সংশোধন করেছে। সেখানে বার্গম্যানকে তথ্যচিত্রটির প্রধান গবেষক এবং প্রতিবেদক হিসেবে উল্লেখ করে হাওয়ার্ড ব্র্যাডবার্নের নাম পরিচালক হিসেবে যুক্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে তথ্যসূত্র হিসেবে বাংলা ট্রিবিউনে প্রকাশিত প্রতিবেদনের লিংকও যুক্ত করা হয়েছে।(www.genocidebangladesh.org/?p=542)
সংশোধন করছে ভাল কথা। এতবড়
সংশোধন করছে ভাল কথা। এতবড় ভুলকে এতদিন মার্কেটে খাওয়ানোর জন্য সুশান্তকে বুঙ্গা বুঙ্গা দেওয়া হোক। এই প্রকল্প থেকে সুশান্তকে বহিঃষ্কার করা হোক।
ইকারাসের সাথে সহমত। এত বড় ভুল
ইকারাসের সাথে সহমত। এত বড় ভুল ইচ্ছে করেই হয়েছে বলে মনে হচ্ছে। সুশান্তরা মুক্তিযুদ্ধকে পুঁজি করে অনেক ধান্ধাবাজি করেছে। এসব ধান্ধাবাজির তদন্ত হওয়া উচিত।
ইতিহাস বিকৃতির দায়ে জেনোসাইড
ইতিহাস বিকৃতির দায়ে জেনোসাইড বাংলাদেশ-এর দায়িত্বরত সুশান্তের বহিষ্কার দাবী করছি।
সুশান্ত গংরা আরো কতো কি
সুশান্ত গংরা আরো কতো কি পরিবর্তনের দায়ভার হাতে নিছে কে জানে। এমনিতেই ভিওআইপি ব্যবসা করে বিম্পির জমিরুদ্দিন সরকারের পোলার সাথেও নাকি তার ব্যাপক দহরম মহরম। ইতিহাসবিদেভরা বিম্পি থেকে অনেক কিছুই শিখতেসে দেখা যাচ্ছে…
জমির উদ্দিনের পোলা আর সুশান্ত
জমির উদ্দিনের পোলা আর সুশান্ত ধস্মের ভাই। লন্ডনে আদর করে তাদেরকে ডাকে চোরাতো ভাই!
(No subject)
:হাসি: :হাসি: :হাসি: :হাসি:
আরও কতো কেচ্ছা কাহিনী যে বাইর
আরও কতো কেচ্ছা কাহিনী যে বাইর হবে কে জানে? মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ব্যবসা করে ভালোই ধান্দাবাজি চলছে সরকারের অজান্তেই। আফসোস, শেখের বেটিও “চাটার দল” চিনলেন না।
মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে ব্যবসা করে
:থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ: :থাম্বসআপ:
আসলেই তাই। মুক্তিযুদ্ধ. জেন
আসলেই তাই। মুক্তিযুদ্ধ. জেন এক শ্রেণীর মানুষের. নিকট. ব্যবসা 🙂 🙂 🙂 🙂
গাল ফোলা কামাল সাবের মেয়ের
গাল ফোলা কামাল সাবের মেয়ের জামাই বা ঘর জামাই(যাই বলেন না কেনো) একখান পিস মানতে হইবো। দেশের মানুষ যখন বৈদেশ যাইয়া ডাস্টবিন হৈতে খাবার খায় এরপরেও বৈদেশে পইড়া থাকে পাউন্ড, ডলারের আশায় সেইখানে বার্গার সাব পাউন্ড, ডলার থুইয়্যা আইছে ট্যাকার লুভে। অবশ্য বৈদেশে নাকি অবৈধ পথে ইঙ্কাম অনেক কঠিন, সে তুলনায় এই বঙ্গদেশে এসব তো কিছুই না। মানতে হইবো সে ভীষণ চালাক, এজন্যেই সে ধরতে পারছে আমরা আর যাই করি না কেনো আমরা কোনভাবেই সাদা চামড়ার দালালী করতে ভুলি নাই। মস্করা নাকি? টানা দুইশ বছর কইরা গেছি, সেই ভুত কি এখনো ছাড়ছে? তাই যেকোন ইস্যুতে এই বার্গারম্যানের উক্তি সুনা দিয়া বান্ধাইয়া রাখা বুদ্ধিমানের কাম। বিশ্বাস না হইলে বাইল্যকালের কথা ইয়াদ করেন, সেইসময়ে অর্থনীতি বা সমাজবিজ্ঞানে আব্দুল বাতেনের উক্তি ব্যবহার করতেন নাকি হোয়াইটম্যানের উক্তি ব্যবহার করতেন? দাম কোনডার ভালো পাইতেন?
সো এই বঙ্গদেশে এইরকম বার্গারম্যানদের দরকার আছে । সবকিছুতে খালি খ্রাপি খুজেন আপনেরা।
এইরকম জোচ্চুরি! প্রিয়তে নিলাম
এইরকম জোচ্চুরি! প্রিয়তে নিলাম
সুশান্তকে তো ভালো বলেই
সুশান্তকে তো ভালো বলেই জানতাম! :মাথানষ্ট:
সুশান্তকে ভালো তার নিজের
সুশান্তকে ভালো তার নিজের কাছের মানুষও বলে না। আপনি কেমনে জানলেন সে ভালো? এইতো কিছু দিন আগেও আমার ব্লগের নাম ভাঙায়া শেখ রেহানা থেকে দেড় কোটি টাকা ধান্ধা করছে। দেড়কোটি টাকা দিয়ে একটা ভালো নিউজ পোর্টাল চালানো যায়। দোয়েল কেলেঙ্কারির কথা সবাই জানে। অনলাইনে গালি প্রমোট করার দায় তার কান্ধে।
আসলে একসময় আমুতে নিদারুণ
আসলে একসময় আমুতে নিদারুণ একটিভ ছিলাম… সেখানে তার ব্যাপারে এ ধরনের কোনো কথা শুনি নাই (অবশ্য সেটাই স্বাভাবিক)
বোঝাই যাচ্ছে কানা ছিলাম…
সুশান্ত হচ্ছে অনলাইনের সবচেয়ে
সুশান্ত হচ্ছে অনলাইনের সবচেয়ে বড় ধান্ধাবাজ।