আবার খুনের তালিকায় নাম উঠেছে রাজনীতিকদের। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ নেতারাই আছেন সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে। জাতীয় পার্টিসহ বাম আন্দোলনের কিছু নেতাও টার্গেট হতে পারেন। সম্প্রতি বিশেষ একটি গোয়েন্দা সংস্থা এ আশঙ্কা প্রকাশ করেছে। তারা রাজনীতিকদের সাবধানে চলার পরামর্শ দিয়ে এবং পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করে একটি রিপোর্ট স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে যাচ্ছে। রিপোর্টে রাজনীতিবিদদের সুরক্ষার জন্য কিছু সুপারিশে থাকছে। তা হলো-
* রাজনৈতিক নেতাদের সাবধানে চলার পরামর্শ।
* নেতাদের একাকী বের না হওয়াই ভালো।
* চলাফেরার সময় বিশ্বস্ত কাউকে সঙ্গে রাখতে হবে।
* লাইসেন্স করা অস্ত্র থাকলে তা সার্বক্ষণিক সঙ্গে রাখতে হবে।
* অস্ত্রটি সচল আছে কি না, তাও পরীক্ষা করে নিতে হবে।
* দলীয় বিরোধ ও রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ঘায়েল করতে পারে, এমন কিছু আঁচ করতে পারলে সঙ্গে সঙ্গে থানার ওসি, জেলা প্রশাসক বা পুলিশের এসপিকে অবহিত করতে হবে।
* জামায়াত-শিবির ক্যাডারদের এলাকায় দেখা গেলে পুলিশকে জানাতে হবে।
স্পষ্টতই দেখা যাচ্ছে, রাজনীতিকদের টার্গেট হওয়ার সঙ্গে গোয়েন্দা সংস্থা এখানে জামাত শিবিরকে প্রধান সন্দেহভাজনের তালিকায় রেখেছে। সরকারের সামরিক বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ক্ষমতায় আসার পর নারায়ণগঞ্জে সাত খুন, সর্বশেষ বিহারী হতাকান্ডের মতো নানা ঘটনায় বর্তমান সরকার চাপের মধ্যে ছিল। এই সময়ে জামাত বিরোধী অভিযানও হয়েছে খুব কমই। এতে জামাত কিছু প্রস্তুতি সম্পন্ন করার সুযোগ পেয়েছে। অন্যদিকে বিএনপির সঙ্গে মিলে আবার আন্দোলন ও ঘুরে দাঁড়ানোর পরিকল্পনা করছে তারা। তারই অংশ হিসেবে সরিয়ে দেয়া হতে পারে কিছু রাজনৈতিক নেতাকে। যার প্রধান টার্গেট আওয়ামী লীগ।
গত ২১ জুন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য এনামুল হক শামীমের ওপর গুলি চালানোর ঘটনার প্রতিবাদে অনুষ্ঠিত সমাবেশে বক্তব্যকালেদলের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ বলেন, ‘জনগণের মধ্যে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, ১৯৭৫-এর পর আওয়ামী লীগকে নিশ্চিহ্ন করার যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল, এটা তারই অংশ কি না। খালেদা জিয়ার এখন একটাই লক্ষ্য, একটাই দাবি- যেমন করে হোক ক্ষমতায় বসতে হবে।’
এ থেকে আরো স্পষ্ট যে, জামাত শুধু পরিকল্পনা আঁটেনি। ইতোমধ্যে তা কাজে লাগতে শুরু করেছে। আওয়ামী লীগ নেতারা আশঙ্কা, আতঙ্কের মধ্যে পড়ে যাচ্ছেন। কিন্তু এই আশঙ্কা কেন? ক্ষমতায় থেকেও দল এই উদ্বেগের মধ্যে থাকে কেন? ৬৫ বছর বয়সী দল আওয়ামী লীগ কী ভুল করল যে, তার নিশ্চিহ্ন হওয়ার প্রশ্ন উঠছে, দলের ভেতরেই!
রাজনীতিতে শত্রু, মিত্র আর ল্যাঙ মারামারি খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। এর মধ্যে টিকে থেকেই একটা সফল দল বিকশিত হয়। আওয়ামী লীগ কি তাহলে এই খেলায় হেরে যাচ্ছে? কেন এই অবস্থা, এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করতে না পারলে আওয়ামী লীগ সমস্যার মধ্যে পড়বে। কথার খই ফুটিয়ে প্রতিপক্ষকে নাজেহাল করার চাইতে সেই কাজটিই খুব জরুরী।
আওয়ামিলীগের নেতাকর্মীরা দল
আওয়ামিলীগের নেতাকর্মীরা দল করা ছেড়ে দেবে, এ দলে জামাতীরা ঢুকে গেছে। মিরজাফরের দলের মিরজাফরদের মেরে ফেললে কোন আপসুস নাই।
দেখি কে কাকে ল্যাং মেরে টিকে
দেখি কে কাকে ল্যাং মেরে টিকে থাকতে পারে। জামায়াত যেমন দেশের ক্ষতি করেছে তেমনি আঃলীগও কম করেনি তবে উন্নয়ন মূলক কাজের ভালো মার্কেটিং এর জন্য ক্ষতির দিকগুলো মাথা চাড়া দিয়ে জনগণের সামনে উঠে দাড়াতে পারে নি।
আওয়ামীলীগ মরলে কার কি এতো
আওয়ামীলীগ মরলে কার কি এতো সমস্যা ভাই?
আওয়ামীলীগ মারা গেলে সুশীলরা বলবেন, কুত্তায় কুত্তায় মারামারি কৈরা মইরা গেছে। কুত্তার মউত হইলে কার কি সমস্যা?
চোখ কান খোলা রেখে শুধু দেখুন আওয়ামীলীগ কাউকে মারছে কি না, অথবা যেকোন ভাবেই হোক কোন না কোন হত্যাকাণ্ডের সাথে আওয়ামীলীগকে জড়িয়ে গালাগাল করতে থাকুন, আকাশ কুসুম গল্প ফেঁদে আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীদের ( যারা সত্যিকারের ক্রিমিনাল তাদের তো বটেই) তুলোধুনো করতে থাকুন, চেতনার দালাল, ভারতের দালাল, করদ রাজ্য, মুক্তিযুদ্ধের বেনিফিশিয়ারি ইত্যাদি নানা গদবাঁধা শব্দাবলী ঠোঁটের আগায় আগাম প্রস্তুত রাখুন।
আর যেভাবেই মরুক, আওয়ামীলীগ মরলে শীতনিদ্রায় চলে যান!
এসব নিয়ে হাউ কাউ না করায় ভাল।
কান্দেন,কাঁনতে কাঁনতে চোখের
কান্দেন,কাঁনতে কাঁনতে চোখের জলে বন্যা হইয়া গেলেও মানুষ আপনাদের আর বিশ্বাস করবে না। মীরজাফরদের পরিণতি ইতিহাসে লেখা আছে।
মীরজাফরদের পরিণতি ইতিহাসে
এবং সম্ভবত আপনারা সেটা পড়েন নি কিম্বা সেটা বেমালুম ভুলে গেছেন।
আমরা জানি বলেই বেঈমান লীগদের
আমরা জানি বলেই বেঈমান লীগদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছি।
অনেক জায়গা আওয়ামীর শত্রু
অনেক জায়গা আওয়ামীর শত্রু আওয়ামী যেমন ভার্সিটিতে নিজেরাই মারামারি করেই কল্লা পালাচ্ছে! তো এই সুযোগে বাহিরের কুত্তা গুলি তো গ্রাম চাড়া করার সুযোগ নিবেই